জাহিদুল হক মিন্টু, নওগাঁ : সমাজের আর দশটা মেয়ের চেয়ে আলাদা মৌসুমী সুলতানা শান্ত। নওগাঁয় বাবার করে যাওয়া আওয়ামীলীগের রাজনীতির আতুর ঘরে জন্ম নেয়া মৌসুমী সুলাতানা শান্ত। বাবার আদর্শের পথেই ছোট বেলা থেকে হাঁটি হাঁটি পা-পা করে বেড়ে উঠেছে শান্ত। শান্ত আজ স্কুল, কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিএসএস পাশও করেছে সে। তাছাড়া সে প্রথমে বেসরকারি কোম্পানিতে পরবর্তীতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মার্কেন্টাইল ব্যাংকেও দক্ষতার সাথে চাকুরি করেছেন। পরিবারের কারণে চাকুরি ছেড়ে শান্ত গৃহিনী হিসেবে নিজেকে গুছিয়ে নিয়েছে। শুধু গৃহিনীই নয় এর পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ছোট বেলা থেকে জড়িত। রাজনৈতিক মিছিল মিটিং যেন তাকে ছাড়েই না। শান্তও নাছর বান্দা। যে কোনো মিছিল মিটিং, সভা-সমাবেশ, র্যালি হলেই রাজনৈতিক আবেগের রক্ত তার সাথে জড়িয়ে পড়ে। সকল কাজ কর্ম ছেড়ে মিছিল, মিটিং, সভা-সমাবেশ ও র্যালির আগেই এসে হাজির মৌসুমী সুলতানা শান্ত। কখনো ব্যানার ও নেতাদের সামনে। কখনো পিছনে কখনও আবার লম্বা লাইনে হেঁটেই চলেছে। শুধু তাই নয়, সেখানে সে নিজের নতুবা অন্যের মোবাইলে সেলফি তুলতে ভুলও করেনা। সাথে সাথে আবার সোসাল মিডিয়া ফেস বুকে পোস্টও করে থাকে সামাজিক পরিচিতির জন্য। রাজনৈতিক বড় বড় ব্যক্তিবর্গ, প্রশাসনের বিভিন্ন বড় বড় কর্মকর্তার সাথে সেলফি তোলা ও পরিচিত হওয়া যেন তার একটি নেশা। এ কারণে কেই কেই তাকে সেলফি বাজ বলেও ডেকে থাকেন। সাবেক সফল বাণিজ্য মন্ত্রী নওগাঁ আওয়ামীলীগের মহাপ্রাণ আব্দুল জলিল, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমসহ দেশের বরেণ্য নেতাদের সাথেও শান্ত তার নিজের ছবিকে স্থান করে নিয়েছে। যে যাই বলুক না কেন, শান্ত সর্ব শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে একটি পরিচিত, প্রিয়-জনপ্রিয় মুখ। বিভিন্ন দিবসসহ সামাজিক নানা কর্মসূচিতেও তার অংশগ্রহণগুলো চোখে পড়ার মতো। বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও কর্মকর্তারাও সেখানে নানা কারণে উপস্থিত থাকতে না পারলেও শান্ত খবর পেলে সেখানে উপস্থিত হতে ভোলেননা।
বিটিবি নিউজের অনুসন্ধানের আয়নায় জানা গেছে, মৌসুমী সুলতানা শান্ত দীর্ঘদিন থেকে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। ২০০২ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন এবং বর্তমানে যুবমহিলা লীগের কার্যকরী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সংগঠনের প্রয়োজনে সব সময় তিনি সকল কার্যক্রমের সাথে সক্রিয় এবং তার উপস্থিতি লক্ষনীয়। তাছাড়া সামাজিক কর্মকান্ডের অংশ হিসেবে ১৯৯৮ সালে সদর উপজেলার একটি প্রকল্প “উজ্জীবিত নওগাঁ” এর মাধ্যমে বয়স্ক শিক্ষায় আগ্রহীদের মাঝে শিক্ষার আলো বিতরণ করেছেন। মহিলা পরিষদের সদস্য হিসেবে এসিডদগ্ধ মহিলাদের পুনর্বাসন কর্মসূচীতে কাজ করেছেন। মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাথে হ্যান্ডবল, ভলিবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলা, যুব উন্নয়ন থেকে প্রশিক্ষন গ্রহণ করে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে দুস্থ মহিলাদের প্রশিক্ষন প্রদান, এলাকার মানুষের স্বাস্থ্য সেবাসহ নানা ধরনের সহযোগিতা প্রদানসহ সামাজিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহন করে থাকেন বলেও জানা গেছে। আবার কারো কারো সহযোগিতায় বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসাসহ অন্যান্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিদা প্রদান এবং বর্তমান জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমানের বিভিন্ন ইনোভেশন কর্মসূচীর সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি জেলা ইনোভেশন টিম, এ্যপেক্স ক্লাব, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, রোটার্যাক্ট ক্লাব এবং মাদক বিরোধী সামাজিক আন্দোলন-এর সদস্য হিসেবে সমাজে নানা অবদান রাখছেন বলেও ওই অনুসন্ধানের আয়নায় উঠে এসেছে।
মৌসুমী সুলতানা শান্ত একটি রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম ও বেড়ে উঠা। তার বাবা আবুল বাশার পল্টু জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক ছিলেন। তার বাবা জেলা আওয়ামীলীগের আমৃত্যু উপদেষ্টাও ছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে তিনি বিবাহিত এবং এক সন্তানের জননী। শান্ত সমাজের বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষের সাথে মেশার ভাবধারা দেখে মনে হয় সে আর দশটা মেয়ের চেয়ে সে একটু আলাদা প্রকৃতির। ভাল কাজের জন্য কখনও কখনও তিনি প্রতিবাদের ঝড়ও তোলেন তার আবেগের আঙ্গিনায়। নানা কারণেই শান্ত দিন দিন সকলের কাছে জনপ্রিয়, খুব চেনা, পরিচিত একটি মুখে পরিণত হতে চলেছে। সেই সূত্রের সিঁড়ি বেয়ে মৌসুমী সুলতানা শান্ত আগামী উপজেলা নির্বাচনে নওগাঁ সদর আসন থেকে ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী হিসেবে সকলের দৃষ্টি আকর্ষন, দোয়া ও সহযোগিতা চেয়ে যাচ্ছেন। মৌসুমী সুলতানা শান্ত সমাজে নানা পরিবর্তনের আলো ছড়াতে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে সদর উপজেলা থেকে ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বেশ আগ্রহী ও ব্যস্ত সময় পার করছেন বলেও জানা গেছে।
বিটিবি নিউজের অনুসন্ধানের আয়নায় জানা গেছে, মৌসুমী সুলতানা শান্ত দীর্ঘদিন থেকে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। ২০০২ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন এবং বর্তমানে যুবমহিলা লীগের কার্যকরী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সংগঠনের প্রয়োজনে সব সময় তিনি সকল কার্যক্রমের সাথে সক্রিয় এবং তার উপস্থিতি লক্ষনীয়। তাছাড়া সামাজিক কর্মকান্ডের অংশ হিসেবে ১৯৯৮ সালে সদর উপজেলার একটি প্রকল্প “উজ্জীবিত নওগাঁ” এর মাধ্যমে বয়স্ক শিক্ষায় আগ্রহীদের মাঝে শিক্ষার আলো বিতরণ করেছেন। মহিলা পরিষদের সদস্য হিসেবে এসিডদগ্ধ মহিলাদের পুনর্বাসন কর্মসূচীতে কাজ করেছেন। মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাথে হ্যান্ডবল, ভলিবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলা, যুব উন্নয়ন থেকে প্রশিক্ষন গ্রহণ করে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে দুস্থ মহিলাদের প্রশিক্ষন প্রদান, এলাকার মানুষের স্বাস্থ্য সেবাসহ নানা ধরনের সহযোগিতা প্রদানসহ সামাজিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহন করে থাকেন বলেও জানা গেছে। আবার কারো কারো সহযোগিতায় বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসাসহ অন্যান্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিদা প্রদান এবং বর্তমান জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমানের বিভিন্ন ইনোভেশন কর্মসূচীর সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি জেলা ইনোভেশন টিম, এ্যপেক্স ক্লাব, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, রোটার্যাক্ট ক্লাব এবং মাদক বিরোধী সামাজিক আন্দোলন-এর সদস্য হিসেবে সমাজে নানা অবদান রাখছেন বলেও ওই অনুসন্ধানের আয়নায় উঠে এসেছে।
মৌসুমী সুলতানা শান্ত একটি রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম ও বেড়ে উঠা। তার বাবা আবুল বাশার পল্টু জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক ছিলেন। তার বাবা জেলা আওয়ামীলীগের আমৃত্যু উপদেষ্টাও ছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে তিনি বিবাহিত এবং এক সন্তানের জননী। শান্ত সমাজের বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষের সাথে মেশার ভাবধারা দেখে মনে হয় সে আর দশটা মেয়ের চেয়ে সে একটু আলাদা প্রকৃতির। ভাল কাজের জন্য কখনও কখনও তিনি প্রতিবাদের ঝড়ও তোলেন তার আবেগের আঙ্গিনায়। নানা কারণেই শান্ত দিন দিন সকলের কাছে জনপ্রিয়, খুব চেনা, পরিচিত একটি মুখে পরিণত হতে চলেছে। সেই সূত্রের সিঁড়ি বেয়ে মৌসুমী সুলতানা শান্ত আগামী উপজেলা নির্বাচনে নওগাঁ সদর আসন থেকে ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী হিসেবে সকলের দৃষ্টি আকর্ষন, দোয়া ও সহযোগিতা চেয়ে যাচ্ছেন। মৌসুমী সুলতানা শান্ত সমাজে নানা পরিবর্তনের আলো ছড়াতে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে সদর উপজেলা থেকে ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বেশ আগ্রহী ও ব্যস্ত সময় পার করছেন বলেও জানা গেছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন