সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর সাপাহারে এক ভয়াবহ সড়ক ডাকাতির ঘটনায় ব্যাবসায়ীর সাড়ে ৪লাখ টাকা ছিনতাই ও পথচারী সহ ৫জন গুরুতর আহত হয়েছেন। গত রবিবার দিবাগত সন্ধ্যা পোনে ৮টার দিকে সাপাহার-তিলনা সড়কের মফস্ফল গ্রামীন রাস্তা বাহাপুর-পিছল ডাঙ্গার মাঝামাঝি স্থানে ঘটনাটি ঘটেছে।
সড়ক ডাকাতির শিকার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে ওই দিন সন্ধ্যা ৭টা ৪০মিনিটের দিকে পিছল ডাঙ্গা গ্রামের মৃত দছির উদ্দীনের ছেলে মুমিনুল হক (২৫) বাহাপুর গ্রামে আতœীয়ের বাড়ী হতে দাওয়াত খেয়ে মোটর সাইকেল যোগে বাসায় ফিরছিলেন। রাস্তায় উক্ত স্থানে তার মোটর সাইকেলটি পৌঁছিলে ডাকাত দল রাস্তার ধারের একটি অর্জুন গাছ কেটে রাস্তায় বেরিকেট দিয়ে তার পথ রোধ করে। এর পর ডাকাত দল তাকে ধরে মোটর সাইকেলের চাবিটি কেড়ে নিয়ে এলোপাথাড়ী মার পিট শুরু করে এবং তার নিকট থেকে সাড়ে ৯হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এর পর তারা তার হাত পা বেঁেধ মোটর সাইকেল সহ তাকে রাস্তা হতে একটু দুরে একটি আমবাগানে গাছের সাথে বেঁধে রাখে। কিছুক্ষন পর উপজেলার ওড়নপুর গ্রামের কয়েকজন পথচারী পিছল ডাঙ্গাগ্রাম হতে ওই পথে ফেরার সময় ডাকাত দলের কবলে পড়ে, ডাকাত দলের সদস্যরা তাদেরকেও এলোপাথাড়ী মার ধর করে বেঁধে রাস্তার পার্শ্বে ফেলে রাখে। এর প্রায় ঘন্টাকাল পরে ওই এলাকার কয়েকজন গরু মহিষ ব্যাবসায়ী রাজশাহী শহরের সিটি হাট থেকে মহিষ বিক্রি করে একই রাস্তা দিয়ে বাসায় ফেরার সময় ডাকাতদের কবলে পড়লে ডাকাতরা তাদের গাড়ী আটকিয়ে মার পিট করে তাদের নিকট থেকে ৪লক্ষ ৮০হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। এর পর তাদের আত্ম চিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে আহতদের উদ্ধার করে সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করে। আহতদের কয়েকজনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদেরকে রাজশাহী মেডিক্যেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ট করা হয়। ডাকাত দলের হামলার শিকার আহতরা হচ্ছেন। ওড়নপুর গ্রামের দসির উদ্দীনের ছেলে নুরুজ্জামান (৪৫) সফিউদ্দীনের ছেলে লোকমান হোসেন (৫০) শাহবাজপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে আব্দুস সালাম (৩৬) শমসের আলীর ছেলে আক্তারুল (৩২) ও পিছল ডাঙ্গা গ্রামের মৃত দছির উদ্দীনের ছেলে মুমিনুল হক। এ বিষয়ে সাপাহার থানার অফিসার ইচার্জ (ওসি) শামসুল আলম শাহকে না পেয়ে ওসি (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম এর সাথে কথা হলে তিনি বিষয়টি শুনেছেন এবং এ বিষয়ে খতিয়ে দেখছেন বলে জানান। হঠাৎ করে সাপাহার উপজেলার বিভিন্ন সড়কে রাতের বেলায় চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা বেড়ে চলায় উপজেলাবাসী নিরাপদে রাস্তায় চলাচলে দারুন উদ্বিগ্ন ও উৎন্ঠা প্রকাশ করেছেন। উপজেলার সচেতন মহল রাতের বেলা উপজেলার সকল সড়কে পুলিশি টহল জোরদার করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি আকর্ষন করেছেন।
সড়ক ডাকাতির শিকার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে ওই দিন সন্ধ্যা ৭টা ৪০মিনিটের দিকে পিছল ডাঙ্গা গ্রামের মৃত দছির উদ্দীনের ছেলে মুমিনুল হক (২৫) বাহাপুর গ্রামে আতœীয়ের বাড়ী হতে দাওয়াত খেয়ে মোটর সাইকেল যোগে বাসায় ফিরছিলেন। রাস্তায় উক্ত স্থানে তার মোটর সাইকেলটি পৌঁছিলে ডাকাত দল রাস্তার ধারের একটি অর্জুন গাছ কেটে রাস্তায় বেরিকেট দিয়ে তার পথ রোধ করে। এর পর ডাকাত দল তাকে ধরে মোটর সাইকেলের চাবিটি কেড়ে নিয়ে এলোপাথাড়ী মার পিট শুরু করে এবং তার নিকট থেকে সাড়ে ৯হাজার টাকা কেড়ে নেয়। এর পর তারা তার হাত পা বেঁেধ মোটর সাইকেল সহ তাকে রাস্তা হতে একটু দুরে একটি আমবাগানে গাছের সাথে বেঁধে রাখে। কিছুক্ষন পর উপজেলার ওড়নপুর গ্রামের কয়েকজন পথচারী পিছল ডাঙ্গাগ্রাম হতে ওই পথে ফেরার সময় ডাকাত দলের কবলে পড়ে, ডাকাত দলের সদস্যরা তাদেরকেও এলোপাথাড়ী মার ধর করে বেঁধে রাস্তার পার্শ্বে ফেলে রাখে। এর প্রায় ঘন্টাকাল পরে ওই এলাকার কয়েকজন গরু মহিষ ব্যাবসায়ী রাজশাহী শহরের সিটি হাট থেকে মহিষ বিক্রি করে একই রাস্তা দিয়ে বাসায় ফেরার সময় ডাকাতদের কবলে পড়লে ডাকাতরা তাদের গাড়ী আটকিয়ে মার পিট করে তাদের নিকট থেকে ৪লক্ষ ৮০হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। এর পর তাদের আত্ম চিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে আহতদের উদ্ধার করে সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করে। আহতদের কয়েকজনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদেরকে রাজশাহী মেডিক্যেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ট করা হয়। ডাকাত দলের হামলার শিকার আহতরা হচ্ছেন। ওড়নপুর গ্রামের দসির উদ্দীনের ছেলে নুরুজ্জামান (৪৫) সফিউদ্দীনের ছেলে লোকমান হোসেন (৫০) শাহবাজপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে আব্দুস সালাম (৩৬) শমসের আলীর ছেলে আক্তারুল (৩২) ও পিছল ডাঙ্গা গ্রামের মৃত দছির উদ্দীনের ছেলে মুমিনুল হক। এ বিষয়ে সাপাহার থানার অফিসার ইচার্জ (ওসি) শামসুল আলম শাহকে না পেয়ে ওসি (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম এর সাথে কথা হলে তিনি বিষয়টি শুনেছেন এবং এ বিষয়ে খতিয়ে দেখছেন বলে জানান। হঠাৎ করে সাপাহার উপজেলার বিভিন্ন সড়কে রাতের বেলায় চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা বেড়ে চলায় উপজেলাবাসী নিরাপদে রাস্তায় চলাচলে দারুন উদ্বিগ্ন ও উৎন্ঠা প্রকাশ করেছেন। উপজেলার সচেতন মহল রাতের বেলা উপজেলার সকল সড়কে পুলিশি টহল জোরদার করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি আকর্ষন করেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন