নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি: ‘শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’ স্লোগানে নওগাঁয় উৎসবমূখর পরিবেশের মধ্যদিয়ে ‘পাঠ্য পুস্তক বিতরণ উৎসব’ পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১২ টায় নওগাঁ জিলা স্কুলে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ করে পাঠ্য পুস্তক বিতরন উৎসবের উদ্ধোধন করেন, জেলা প্রশাসক মো: মিজানুর রহমান।
এসময় নওগাঁ পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম, জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল আজিজ সরদার, নওগাঁ কেডি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নাসরিন বানু ও অভিভাবকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও বই বিতরণ করা হয়।
বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীরা নতুন বই হাতে পেয়ে আনন্দে উচ্ছাসিত। কয়েকজন অভিভাবক বলেন, তাদের সময় বাজারে বই আসতে ফেব্রুয়ারী ও মার্চ মাস চলে যেত। তারপরও সবগুলো বই পাওয়া যেত না। পরীক্ষা চলে আসত। অনেকে আবার টাকার অভাবে বই কিনতেও পারত না। কষ্ট করেই পড়াশুনা করতে হয়েছে। তবে বছরের প্রথম দিনে বাচ্চাদের হাতে নতুন বই দেখে তারা খুশি। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তারা।
জিলা স্কুলের চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্র সাদ্দাম সাবাব জানায়, বছরের প্রথম দিনই সবগুলো নতুন বই পেয়ে খুবই আনন্দ লাগছে। নতুন বই থেকে খুব সুন্দর গন্ধ বের হচ্ছে। বইগুলো উল্টে-পাল্টে দেখছি কোন পাতা সাদা ও ছিড়া আছে কিনা। বাড়ি গিয়ে আরো ভাল করে দেখতে হবে।
নওগাঁ জিলা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল আজিজ সরদার বলেন, প্রথম দিন ৮৬০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে শতভাগ বই বিতরন করা হয়েছে। তবে ষষ্ঠ শ্রেনীর সাতটি বিষয় ১ হাজার ৫০টি ও নবম শ্রেনীর পাঁচটি বিষয়ের ৭৫০টি বই এখনো হাতে আসেনি। আগামীকাল বই পেলে বিতবণ করা হবে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আমিনুল ইসলাম বলেন, এ বছর জেলায় ১ হাজার ৩৮৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য ১৩ লাখ ৮৩ হাজার ৫০০ টি বই বিতরণ করা হয়।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোবারুল ইসলাম বলেন, জেলায় মাধ্যমিক পর্যায়ে মোট বইয়ের চাহিদা রয়েছে ৩৪ লাখ ৩৩ হাজার ৯২১টি। এর মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ে ২৪ লাখ ২০ হাজার ৭১৭টি, দাখিল স্তরে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৬২০টি এবং এবতেদায়ী পর্যায়ে ৩ লাখ ৫২ হাজার ৫৮৪টি।
নওগাঁ জেলা প্রশাসক মো: মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ২০২৪ সালের মধ্যে নওগাঁকে শিক্ষা নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এজন্য তিনি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীসহ সকলের সহযোগীতা কামনা করেন। কারণ কোন শিক্ষার্থী যেন স্কুল ছেড়ে পার্কে বা নদীর ধারে গিয়ে মাদক না নেয়। অভিভাবকরা যেন নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন তাদের সন্তানরা স্কুলে পড়াশুনা করে নিজেদের কে মানুষের মতো মানুষ হয়ে গড়ে তুলছে।
এসময় নওগাঁ পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম, জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল আজিজ সরদার, নওগাঁ কেডি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নাসরিন বানু ও অভিভাবকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও বই বিতরণ করা হয়।
বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীরা নতুন বই হাতে পেয়ে আনন্দে উচ্ছাসিত। কয়েকজন অভিভাবক বলেন, তাদের সময় বাজারে বই আসতে ফেব্রুয়ারী ও মার্চ মাস চলে যেত। তারপরও সবগুলো বই পাওয়া যেত না। পরীক্ষা চলে আসত। অনেকে আবার টাকার অভাবে বই কিনতেও পারত না। কষ্ট করেই পড়াশুনা করতে হয়েছে। তবে বছরের প্রথম দিনে বাচ্চাদের হাতে নতুন বই দেখে তারা খুশি। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তারা।
জিলা স্কুলের চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্র সাদ্দাম সাবাব জানায়, বছরের প্রথম দিনই সবগুলো নতুন বই পেয়ে খুবই আনন্দ লাগছে। নতুন বই থেকে খুব সুন্দর গন্ধ বের হচ্ছে। বইগুলো উল্টে-পাল্টে দেখছি কোন পাতা সাদা ও ছিড়া আছে কিনা। বাড়ি গিয়ে আরো ভাল করে দেখতে হবে।
নওগাঁ জিলা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল আজিজ সরদার বলেন, প্রথম দিন ৮৬০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে শতভাগ বই বিতরন করা হয়েছে। তবে ষষ্ঠ শ্রেনীর সাতটি বিষয় ১ হাজার ৫০টি ও নবম শ্রেনীর পাঁচটি বিষয়ের ৭৫০টি বই এখনো হাতে আসেনি। আগামীকাল বই পেলে বিতবণ করা হবে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আমিনুল ইসলাম বলেন, এ বছর জেলায় ১ হাজার ৩৮৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য ১৩ লাখ ৮৩ হাজার ৫০০ টি বই বিতরণ করা হয়।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোবারুল ইসলাম বলেন, জেলায় মাধ্যমিক পর্যায়ে মোট বইয়ের চাহিদা রয়েছে ৩৪ লাখ ৩৩ হাজার ৯২১টি। এর মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ে ২৪ লাখ ২০ হাজার ৭১৭টি, দাখিল স্তরে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৬২০টি এবং এবতেদায়ী পর্যায়ে ৩ লাখ ৫২ হাজার ৫৮৪টি।
নওগাঁ জেলা প্রশাসক মো: মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ২০২৪ সালের মধ্যে নওগাঁকে শিক্ষা নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এজন্য তিনি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীসহ সকলের সহযোগীতা কামনা করেন। কারণ কোন শিক্ষার্থী যেন স্কুল ছেড়ে পার্কে বা নদীর ধারে গিয়ে মাদক না নেয়। অভিভাবকরা যেন নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন তাদের সন্তানরা স্কুলে পড়াশুনা করে নিজেদের কে মানুষের মতো মানুষ হয়ে গড়ে তুলছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন