মোঃ রাসেল
ইসলাম,বেনাপোল(যশোর)প্রতিনিধি: বেনাপোল ধান্যখোলার আমদানী রপ্তানী কারক
মহিদুল ইসলাম সাফা (৪২) নামে এক ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা করেছে
দুর্বৃত্তরা।
মঙ্গলবার পহেলা জানুয়ারী সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মোড়ে মাসুদ কম্পিউটার দোকানের সামনে এই হত্যা কান্ডটি ঘটেছে। নিহত সাফা এইচ এন এন্টার প্রাইজের মালিক। নিহত সাফা বেনাপোলের ধান্যখোলা গ্রামের নবিস উদ্দিনের ছেলে।
প্রতক্ষ্যদর্শী এইচ এন এন্টার প্রাইজের ম্যানেজার মোতালেব হোসেন বলেন, আমার প্রতিষ্ঠানের মালিক সাফাকে নিয়ে খালধার রোড থেকে ঈদগাহ মোড়ে মাসুদ কম্পিউটার দোকানে অফিশিয়াল কাজে জন্য আসা মাত্রই, পাশ দিয়ে মোটরসাইকেলে এসে দুই দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সাফার গলায় পোঁচ দিয়ে দ্রুত ঘটনা স্থান ত্যাগ করেন।
তৎক্ষনিক ভাবে আমি তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসি। হাসপাতালে ভর্তির পর সে মারা যায়। বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাকে নিশ্চিত করেন। ঘটনার পর এলাকাটিতে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের কেউ তেমন কিছু বলতে পারে না। জনাকীর্ণ গুরুত্বপুর্ন এলাকায় ঘটনাটি মুহূর্তে ঘটে যাওয়ায় অনেকে হতবিহ্বল।
কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অপূর্ব হাসান বলেন, ঘটনা শুনে আমি হাসপাতালে এসেছি। শুনেছি নিহত ব্যক্তি আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী ছিলেন। পূর্ব শত্রুতা নাকি অন্য কোনো কারণে তাকে খুন করা হয়েছে সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান।
মঙ্গলবার পহেলা জানুয়ারী সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মোড়ে মাসুদ কম্পিউটার দোকানের সামনে এই হত্যা কান্ডটি ঘটেছে। নিহত সাফা এইচ এন এন্টার প্রাইজের মালিক। নিহত সাফা বেনাপোলের ধান্যখোলা গ্রামের নবিস উদ্দিনের ছেলে।
প্রতক্ষ্যদর্শী এইচ এন এন্টার প্রাইজের ম্যানেজার মোতালেব হোসেন বলেন, আমার প্রতিষ্ঠানের মালিক সাফাকে নিয়ে খালধার রোড থেকে ঈদগাহ মোড়ে মাসুদ কম্পিউটার দোকানে অফিশিয়াল কাজে জন্য আসা মাত্রই, পাশ দিয়ে মোটরসাইকেলে এসে দুই দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সাফার গলায় পোঁচ দিয়ে দ্রুত ঘটনা স্থান ত্যাগ করেন।
তৎক্ষনিক ভাবে আমি তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসি। হাসপাতালে ভর্তির পর সে মারা যায়। বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাকে নিশ্চিত করেন। ঘটনার পর এলাকাটিতে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের কেউ তেমন কিছু বলতে পারে না। জনাকীর্ণ গুরুত্বপুর্ন এলাকায় ঘটনাটি মুহূর্তে ঘটে যাওয়ায় অনেকে হতবিহ্বল।
কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অপূর্ব হাসান বলেন, ঘটনা শুনে আমি হাসপাতালে এসেছি। শুনেছি নিহত ব্যক্তি আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী ছিলেন। পূর্ব শত্রুতা নাকি অন্য কোনো কারণে তাকে খুন করা হয়েছে সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন