বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ : তথ্য কমিশনার নেপাল চন্দ্র সরকার বলেছেন, তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এ দেশের জনগণের আইন এবং এই আইনটি খুবই শক্তিশালী। সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য তথ্য অধিকার আইন একটি বিশাল অস্ত্র। শনিবার নওগাঁ সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ বিষয়ক জনঅবহিতকরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় নেপাল চন্দ্র সরকার বলেন, প্রত্যেকটি সরকারি এবং সংশ্লিষ্ট বেসরকারি দপ্তরের কাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিত ও জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্য তথ্য অধিকার আইন করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে এক হাজারের অধিক আইন রয়েছে। এর মধ্যে একমাত্র তথ্য অধিকার জনগণ প্রয়োগের ক্ষমতা রাখে। বাকি আইনগুলো জনগণের ওপর প্রয়োগ করছে রাষ্ট্র। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ক্ষমতায়ণ সৃষ্টির লক্ষ্যে এই আইনটি করা হয়েছে। তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে জনগণ রাষ্ট্রের কর্মকা-ের ওপর প্রশ্ন করার সুযোগ পাওয়া মানে পরোক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করার সুযোগ পাচ্ছে। তিনি বলেন, আগে জনগণের তথ্য জানার অধিকার ছিল না। কিন্তু তথ্য অধিকার আইন চালু হওয়ার পরে নাগরিকের তথ্য জানার অধিকার হয়েছে। তারা যেকোনো দপ্তরে কর্তৃপক্ষের কাছে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে তথ্য জানতে পারবেন। তথ্য না দিলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু দু:খের বিষয় হচ্ছে সচেতনতার অভাবে জনগণ আইনটি যথেষ্ট প্রয়োগ করছেন। এই আইনের উদ্দেশ্যকে সফল করতে জনগণ এবং সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা- সবাইকে নতুন মানসিকতা নিয়ে তৈরি হতে হবে।
সদর উপজেলা প্রশাসন ও তথ্য কমিশন বাংলাদেশ আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য কমিশনের উপ-পরিচালক (গবেষণা, প্রকাশনা ও প্রশিক্ষণ) একেএম তারিকুল আলম, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক। সভায় সদর উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি এবং বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সভায় নেপাল চন্দ্র সরকার বলেন, প্রত্যেকটি সরকারি এবং সংশ্লিষ্ট বেসরকারি দপ্তরের কাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিত ও জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্য তথ্য অধিকার আইন করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে এক হাজারের অধিক আইন রয়েছে। এর মধ্যে একমাত্র তথ্য অধিকার জনগণ প্রয়োগের ক্ষমতা রাখে। বাকি আইনগুলো জনগণের ওপর প্রয়োগ করছে রাষ্ট্র। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ক্ষমতায়ণ সৃষ্টির লক্ষ্যে এই আইনটি করা হয়েছে। তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে জনগণ রাষ্ট্রের কর্মকা-ের ওপর প্রশ্ন করার সুযোগ পাওয়া মানে পরোক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করার সুযোগ পাচ্ছে। তিনি বলেন, আগে জনগণের তথ্য জানার অধিকার ছিল না। কিন্তু তথ্য অধিকার আইন চালু হওয়ার পরে নাগরিকের তথ্য জানার অধিকার হয়েছে। তারা যেকোনো দপ্তরে কর্তৃপক্ষের কাছে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে তথ্য জানতে পারবেন। তথ্য না দিলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু দু:খের বিষয় হচ্ছে সচেতনতার অভাবে জনগণ আইনটি যথেষ্ট প্রয়োগ করছেন। এই আইনের উদ্দেশ্যকে সফল করতে জনগণ এবং সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা- সবাইকে নতুন মানসিকতা নিয়ে তৈরি হতে হবে।
সদর উপজেলা প্রশাসন ও তথ্য কমিশন বাংলাদেশ আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য কমিশনের উপ-পরিচালক (গবেষণা, প্রকাশনা ও প্রশিক্ষণ) একেএম তারিকুল আলম, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক। সভায় সদর উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি এবং বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন