আবু রায়হান রাসেল, নওগাঁ: গত ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে প্রহসনের নির্বাচন উল্লেখ করে এবং নির্বাচনকে ঘিরে সারাদেশের মত নওগাঁ জেলায়ও হাজার হাজার বিএনপি’র নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে এক সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা বিএনপি।
গতকাল বৃহষ্পতিবার দুপুরে জেলা বিএনপি কার্যালয়ে এসব অভিযোগ সম্বলিত এক লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা বিএনপি’র সভাপতি ও নওগাঁ পৌরসভার মেয়র মো. নজমুল হক সনি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়েছে একাদশ নির্বাচন অংশ গ্রহণমুলক হলেও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়নি। নির্বাচনের পূর্বে এবং নির্বাচন পরবর্তী সময়ে প্রশাসনের ছত্রছায়ায় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর দফায় দফায় মারপিট, বাড়িঘর ভাঙচুর, দোকানপাট লুটপাট ইত্যাদি বর্বরতা চালিয়েছে যা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানিয়েছে।
নওগাঁ জেলায় আওয়ামীলীগের কর্মীদের দ্বারা বিভিন্ন স্থানে নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে পোরশা উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি ওয়াহাব শাহ’র প্রায় ৬শ বিঘা জমির ধান কেটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে যার মুল্য ৭০ লক্ষ টাকা।
নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের মালঞ্চি বাজারে, শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নে চকসিতা বাজারে ও কুমিরজল গ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। মান্দা উপজেলায় ভাঁরসো ইউনিয়নে পাকুরিয়া গ্রামে, কুসুম্বা ইউনিয়নের দেলুয়াবাড়ি বাজারেও পর্যায়ক্রমে বিএনপি নেতা আব্দুল কাশেমের আটা মিল ও স্যানিটারী কারখানায়, মিলন সু ষ্টোরে এবং শাহ বস্ত্রালয়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগের কর্মীরা ভাংচুর, লুটপাট ও মারপিট করেছে।
এছাড়াও ধামইরহাট উপজেলার উমার ইউপি’র চন্ডিপুর, বাসুদেবপুর গ্রামসহ বিভিন্ন গ্রামে, ইসবপুর ইউপি’র বাজারে, আলমপুর ইউপি’র রঘুনাথপুর বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক আবু বক্করসহ বিএনপি’র বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের মারপিট ও বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ছাড়াও মহাদেবপুর. বদলগাছি ও নওগাঁ সদর থানার বিভিন্ন স্থানে একই ধরনের মারপিট, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে এসব ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবী জানানো হয়েছে। এ সময় জেলা বিএনপি’র সাধারন সম্পাদক ও সদর আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, মান্দা আসনের প্রার্থী শামসুল আলম প্রামানিক ও নিয়ামতপুর-পোরশা-সাপাহার আসনের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বৃহষ্পতিবার দুপুরে জেলা বিএনপি কার্যালয়ে এসব অভিযোগ সম্বলিত এক লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা বিএনপি’র সভাপতি ও নওগাঁ পৌরসভার মেয়র মো. নজমুল হক সনি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়েছে একাদশ নির্বাচন অংশ গ্রহণমুলক হলেও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়নি। নির্বাচনের পূর্বে এবং নির্বাচন পরবর্তী সময়ে প্রশাসনের ছত্রছায়ায় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর দফায় দফায় মারপিট, বাড়িঘর ভাঙচুর, দোকানপাট লুটপাট ইত্যাদি বর্বরতা চালিয়েছে যা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানিয়েছে।
নওগাঁ জেলায় আওয়ামীলীগের কর্মীদের দ্বারা বিভিন্ন স্থানে নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে পোরশা উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি ওয়াহাব শাহ’র প্রায় ৬শ বিঘা জমির ধান কেটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে যার মুল্য ৭০ লক্ষ টাকা।
নিয়ামতপুর উপজেলার ভাবিচা ইউনিয়নের মালঞ্চি বাজারে, শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নে চকসিতা বাজারে ও কুমিরজল গ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। মান্দা উপজেলায় ভাঁরসো ইউনিয়নে পাকুরিয়া গ্রামে, কুসুম্বা ইউনিয়নের দেলুয়াবাড়ি বাজারেও পর্যায়ক্রমে বিএনপি নেতা আব্দুল কাশেমের আটা মিল ও স্যানিটারী কারখানায়, মিলন সু ষ্টোরে এবং শাহ বস্ত্রালয়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগের কর্মীরা ভাংচুর, লুটপাট ও মারপিট করেছে।
এছাড়াও ধামইরহাট উপজেলার উমার ইউপি’র চন্ডিপুর, বাসুদেবপুর গ্রামসহ বিভিন্ন গ্রামে, ইসবপুর ইউপি’র বাজারে, আলমপুর ইউপি’র রঘুনাথপুর বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক আবু বক্করসহ বিএনপি’র বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের মারপিট ও বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ছাড়াও মহাদেবপুর. বদলগাছি ও নওগাঁ সদর থানার বিভিন্ন স্থানে একই ধরনের মারপিট, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে এসব ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবী জানানো হয়েছে। এ সময় জেলা বিএনপি’র সাধারন সম্পাদক ও সদর আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, মান্দা আসনের প্রার্থী শামসুল আলম প্রামানিক ও নিয়ামতপুর-পোরশা-সাপাহার আসনের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন