সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় জনসাধারণ
নয়ন বাবু, সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁ-১ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৩য় বারের বিজয়ী সাংসদ জেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক বর্ষীয়ান নেতা সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় এ আসন সহ নওগাঁ জেলার সাধারন জনগণ।
জানা গেছে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা সাধন চন্দ্র মজুমদার বিপুুল ভোটের মাধ্যমে তিনবারের নির্বাচিত বিএনপির সংসদ সদস্য ডা. ছালেক চৌধুরীকে পরাজিত করেন। এরপর দশম সংসদ নির্বাচনেও সাধন চন্দ্র মজুমদার জয়লাভ করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে হেভিওয়েট ৮ জনের মধ্যে নওগাঁ-১ আসনের জাতীয় সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি একজন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমানকে কে বিপুল ভোটে পরাজিত করে টানা ৩য় বারের মত সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হন সাধন চন্দ্র মজুমদার।
উল্লেখ্য, গত পর পর দুই সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবং দল ক্ষমতায় থাকার সুবাদে নওগাঁ-১ আসনের তিনটি উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা, পানির সু-ব্যবস্থা, বনায়ন, শিক্ষার প্রসারে ভালো অবদান রেখেছেন সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার। এরই মধ্যে প্রায় নিয়ামতপুর ও পোরশা উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুত উদ্বোধন করেছেন। সাপাহার উপজেলা ৮৫ শতাংশ গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ সহ এ আসনের সাধারণ মানুষের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। সব মিলিয়ে নওগাঁ-১ আসনের সংসদ সদস্য সাধন চন্দ্র মজুমদার নিজের ও নিজ দল আওয়ামী লীগের গ্রহণযোগ্য ভাবমূর্তি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।
জানা গেছে, জেলার তিনটি উপজেলাই ঠাঁ-ঠাঁ বরেন্দ্রভূমি। এক সময় বছরে ধান চাষ হতো মোটেই এক মৌসুমে। তা ছিল শুধু রোপা-আমন। কিন্তু বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গভীর নলকূপ স্থাপনের মাধ্যমে পানি সেচ সমস্যার অনেকটাই সমাধান করেছে। ফলে উপজেলাগুলোতে ইরি, আমনসহ সারা বছরই বিভিন্ন ফসল ফলানোর সুবিধা পাচ্ছে। গড়ে উঠছে নতুন নতুন আম বাগান। খাদ্যের চেয়ে উপজেলাগুলোতে পানিরই ছিল বড় সংকট। বেহাল অবস্থা ছিল সড়ক জনপথের। এখন উপজেলাগুলোতে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। গ্রামে গ্রামে জ্বলছে বৈদ্যুতিক বাতি। সড়কের উন্নয়ন হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থাও হয়েছে আগের তুলনায় অনেক সহজতর ।
বর্তমানে এ আসনের তিনটি উপজেলায় কাজ চলছে, সড়ক, ব্রিজ-কালভাট, একাডেমীক ভবন, ফায়ার স্টেশন, সরকারী কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজ সহ বিভিন্ন পানির সু-ব্যবস্থা, জবই বিলে দর্শনীয় স্থান এবং বনায়ন।
এ আসনের অভিজ্ঞ ও বর্ষীয়ান নেতারা জানান, সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার যতটুকু সময় ঢাকায় থাকেন তার চেয়ে অনেক বেশি থাকেন তার নিজ নির্বাচনী এলাকায়। ফলে সাধারণ মানুষ তাকে সব সময় কাছে পায়। তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলে কোনো মাধ্যম লাগে না। এতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যে কোন সমস্যা নিয়ে তার কাছে সহজে যেতে পারে। এতে তিনি যেমন এলাকার বিষয়ে সরাসরি জানতে পারেন, ঠিক তেমনি সাধারণ মানুষ ব্যক্তিগত ও এলাকার সমস্যা তার কাছে তুলে ধরতে পারেন। উনার জনপ্রিয়তা এতটাই যে এ আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার বিরুদ্ধে কেউ মনোনয়ন দাখিল করেননি। তিন উপজেলায় একটি আকর্ষণীয় ভাবমূর্তি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন এ কারণে সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাচ্ছেন এ আসন সহ নওগাঁ জেলার জনসাধরণ।
জানা গেছে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা সাধন চন্দ্র মজুমদার বিপুুল ভোটের মাধ্যমে তিনবারের নির্বাচিত বিএনপির সংসদ সদস্য ডা. ছালেক চৌধুরীকে পরাজিত করেন। এরপর দশম সংসদ নির্বাচনেও সাধন চন্দ্র মজুমদার জয়লাভ করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে হেভিওয়েট ৮ জনের মধ্যে নওগাঁ-১ আসনের জাতীয় সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি একজন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমানকে কে বিপুল ভোটে পরাজিত করে টানা ৩য় বারের মত সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হন সাধন চন্দ্র মজুমদার।
উল্লেখ্য, গত পর পর দুই সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এবং দল ক্ষমতায় থাকার সুবাদে নওগাঁ-১ আসনের তিনটি উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা, পানির সু-ব্যবস্থা, বনায়ন, শিক্ষার প্রসারে ভালো অবদান রেখেছেন সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার। এরই মধ্যে প্রায় নিয়ামতপুর ও পোরশা উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুত উদ্বোধন করেছেন। সাপাহার উপজেলা ৮৫ শতাংশ গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ সহ এ আসনের সাধারণ মানুষের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। সব মিলিয়ে নওগাঁ-১ আসনের সংসদ সদস্য সাধন চন্দ্র মজুমদার নিজের ও নিজ দল আওয়ামী লীগের গ্রহণযোগ্য ভাবমূর্তি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।
জানা গেছে, জেলার তিনটি উপজেলাই ঠাঁ-ঠাঁ বরেন্দ্রভূমি। এক সময় বছরে ধান চাষ হতো মোটেই এক মৌসুমে। তা ছিল শুধু রোপা-আমন। কিন্তু বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গভীর নলকূপ স্থাপনের মাধ্যমে পানি সেচ সমস্যার অনেকটাই সমাধান করেছে। ফলে উপজেলাগুলোতে ইরি, আমনসহ সারা বছরই বিভিন্ন ফসল ফলানোর সুবিধা পাচ্ছে। গড়ে উঠছে নতুন নতুন আম বাগান। খাদ্যের চেয়ে উপজেলাগুলোতে পানিরই ছিল বড় সংকট। বেহাল অবস্থা ছিল সড়ক জনপথের। এখন উপজেলাগুলোতে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। গ্রামে গ্রামে জ্বলছে বৈদ্যুতিক বাতি। সড়কের উন্নয়ন হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থাও হয়েছে আগের তুলনায় অনেক সহজতর ।
বর্তমানে এ আসনের তিনটি উপজেলায় কাজ চলছে, সড়ক, ব্রিজ-কালভাট, একাডেমীক ভবন, ফায়ার স্টেশন, সরকারী কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজ সহ বিভিন্ন পানির সু-ব্যবস্থা, জবই বিলে দর্শনীয় স্থান এবং বনায়ন।
এ আসনের অভিজ্ঞ ও বর্ষীয়ান নেতারা জানান, সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার যতটুকু সময় ঢাকায় থাকেন তার চেয়ে অনেক বেশি থাকেন তার নিজ নির্বাচনী এলাকায়। ফলে সাধারণ মানুষ তাকে সব সময় কাছে পায়। তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলে কোনো মাধ্যম লাগে না। এতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যে কোন সমস্যা নিয়ে তার কাছে সহজে যেতে পারে। এতে তিনি যেমন এলাকার বিষয়ে সরাসরি জানতে পারেন, ঠিক তেমনি সাধারণ মানুষ ব্যক্তিগত ও এলাকার সমস্যা তার কাছে তুলে ধরতে পারেন। উনার জনপ্রিয়তা এতটাই যে এ আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার বিরুদ্ধে কেউ মনোনয়ন দাখিল করেননি। তিন উপজেলায় একটি আকর্ষণীয় ভাবমূর্তি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন এ কারণে সাধন চন্দ্র মজুমদারকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাচ্ছেন এ আসন সহ নওগাঁ জেলার জনসাধরণ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন