আহমাদুল কবির, মালয়েশিয়া: মালয়েশিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনরত প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকরা কাজে ফিরেছেন। বাংলাদেশ দূতাবাসের হস্তক্ষেপে কোম্পানি কর্তৃপক্ষের দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাসে কাজে যোগ দেন তারা।
দূতাবাস সূত্রে গেছে, মালেশিয়ার সেপাং-এর হ্যান্ড গ্লোভস কোম্পানিতে তিন মাস ধরে প্রবাসী শ্রমিকদের কোনো বেতন-ভাতা না দেয়ায় ২৮ জানুয়ারি কোম্পানিতে কর্মরত কয়েক হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিক বিক্ষোভ শুরু করেন। এসময় তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
বিষয়টি বাংলাদেশ হাইকমিশনের নজরে আসলে কমিশনের সংশ্লিষ্টরা দ্রুত সমস্যা সমাধানে কোম্পানির কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ওইদিনই জরুরি বৈঠকে বসেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সকল প্রবাসী শ্রমিককে ওইদিনই ১ মাসের বেতন প্রদান করা হয় এবং বাকি দুই মাসের বেতন ও ওভারটাইম দ্রুত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করা হবে মর্মে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ লিখিত হলফনামা দিয়েছে হাইকমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কাছে।
এ ছাড়া অন্যান্য বিষয়ে কোম্পানিকে উন্নত ও উদার হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এসময় মালয়েশিয়ান পুলিশ, লেবার ডিপার্টমেন্ট, বাংলাদেশ হাইকমিশন ও নেপাল অ্যাম্বাসির কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
কোম্পানিতে কর্মরত শ্রমিকদের উদ্দেশে দূতাবাসের শ্রম শাখার প্রথম সচিব মো. হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় কর্মরত অন্যান্য দেশের নাগরিকের তুলনায় বাংলাদেশের শ্রমিকরা অত্যন্ত পরিশ্রমী। প্রবাসে শ্রমিকরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখার দায়িত্ব যেমন হাইকমিশনের, তেমনি আপনাদের ওপরও কিছু না কিছু দায়িত্ব রয়েছে।’
তিনি কোম্পানিতে কর্মরত সকল বাংলাদেশি শ্রমিককে নিশ্চিন্তে কাজে যোগ দিতে আহ্বান জানান।
দূতাবাস সূত্রে গেছে, মালেশিয়ার সেপাং-এর হ্যান্ড গ্লোভস কোম্পানিতে তিন মাস ধরে প্রবাসী শ্রমিকদের কোনো বেতন-ভাতা না দেয়ায় ২৮ জানুয়ারি কোম্পানিতে কর্মরত কয়েক হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিক বিক্ষোভ শুরু করেন। এসময় তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
বিষয়টি বাংলাদেশ হাইকমিশনের নজরে আসলে কমিশনের সংশ্লিষ্টরা দ্রুত সমস্যা সমাধানে কোম্পানির কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ওইদিনই জরুরি বৈঠকে বসেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সকল প্রবাসী শ্রমিককে ওইদিনই ১ মাসের বেতন প্রদান করা হয় এবং বাকি দুই মাসের বেতন ও ওভারটাইম দ্রুত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করা হবে মর্মে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ লিখিত হলফনামা দিয়েছে হাইকমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কাছে।
এ ছাড়া অন্যান্য বিষয়ে কোম্পানিকে উন্নত ও উদার হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এসময় মালয়েশিয়ান পুলিশ, লেবার ডিপার্টমেন্ট, বাংলাদেশ হাইকমিশন ও নেপাল অ্যাম্বাসির কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
কোম্পানিতে কর্মরত শ্রমিকদের উদ্দেশে দূতাবাসের শ্রম শাখার প্রথম সচিব মো. হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় কর্মরত অন্যান্য দেশের নাগরিকের তুলনায় বাংলাদেশের শ্রমিকরা অত্যন্ত পরিশ্রমী। প্রবাসে শ্রমিকরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখার দায়িত্ব যেমন হাইকমিশনের, তেমনি আপনাদের ওপরও কিছু না কিছু দায়িত্ব রয়েছে।’
তিনি কোম্পানিতে কর্মরত সকল বাংলাদেশি শ্রমিককে নিশ্চিন্তে কাজে যোগ দিতে আহ্বান জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন