মোঃ রাসেল ইসলাম, বেনাপোল: যশোরের শার্শায় স্বর্ণ আতœসাতের অভিযোগে দুই সহোদর উপপরিদর্শক প্রাইভেট কারসহ ৪ জনকে আটক করেছে শার্শা থানার পুলিশ।
বুধবার দুপুর ২ টার সময় যশোরের নাভারন সাতক্ষীরা মোড় থেকে তাদেরকে ২টি স্বর্নের বার সহ আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলো সাতক্ষীরা জেলার পাটকেল ঘাটা থানার উপপরিদর্শক মামুন রেজা(৪৫) একই জেলার কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক ইছাহক হোসেন(৪২) তারা আপন সহোদর। স্বর্ণ পাচারকারী মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর থানার দুদু মিয়ার ছেলে অসীম(৩২) ও উপপরিদর্শক মামুন রেজার ছেলে আশিক রেজা। দুই সহোদরের বাড়ি চুয়াডাঙ্গা থানায়।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত ( তদন্ত) কর্মকর্তা তাসমিম হোসেন তুষার বলেন,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার নাভারণ সাতক্ষীরা মোড়ে স্বর্ন পাচারকারী অসীমের নিকট থেকে উপপরিদর্শক মামুন ও তার ভাই উপপরিদর্শক ইছাহক স্বর্ণ কাড়াকাড়ির সময় ধস্তাধস্তি করতে থাকে। এ সময় শার্শা থানার উপপরিদর্শক আনোয়ার স্বর্ণ পাচারকারী সহ ঐ দুই পুলিশ সদস্যকে আটক করে। এ সময় তারা নিজেদেরকে পুলিশের উপপরিদর্শক বলে পরিচয় দেয়। এরপর তাদের দুইভাই পাচারকারী ও প্রাইভেটকার চালক মামুনের ছেলেকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। থানায় এনে নিশ্চিত হয় তারা পুলিশ সদস্য ।
ওসি তাসমিম আরো বলেন পুলিশ সদস্য দুই সহোদর স্বর্ণের বার দুটি আতœসাতের জন্য এসেছিল এটা প্রাথমিক তদন্তে তারা নিশ্চিত হয়েছে। এ ব্যাপারে শার্শা থানায় মামলা প্রক্রিয়া চলছে বলে তিনি জানান।
বুধবার দুপুর ২ টার সময় যশোরের নাভারন সাতক্ষীরা মোড় থেকে তাদেরকে ২টি স্বর্নের বার সহ আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলো সাতক্ষীরা জেলার পাটকেল ঘাটা থানার উপপরিদর্শক মামুন রেজা(৪৫) একই জেলার কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক ইছাহক হোসেন(৪২) তারা আপন সহোদর। স্বর্ণ পাচারকারী মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর থানার দুদু মিয়ার ছেলে অসীম(৩২) ও উপপরিদর্শক মামুন রেজার ছেলে আশিক রেজা। দুই সহোদরের বাড়ি চুয়াডাঙ্গা থানায়।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত ( তদন্ত) কর্মকর্তা তাসমিম হোসেন তুষার বলেন,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার নাভারণ সাতক্ষীরা মোড়ে স্বর্ন পাচারকারী অসীমের নিকট থেকে উপপরিদর্শক মামুন ও তার ভাই উপপরিদর্শক ইছাহক স্বর্ণ কাড়াকাড়ির সময় ধস্তাধস্তি করতে থাকে। এ সময় শার্শা থানার উপপরিদর্শক আনোয়ার স্বর্ণ পাচারকারী সহ ঐ দুই পুলিশ সদস্যকে আটক করে। এ সময় তারা নিজেদেরকে পুলিশের উপপরিদর্শক বলে পরিচয় দেয়। এরপর তাদের দুইভাই পাচারকারী ও প্রাইভেটকার চালক মামুনের ছেলেকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। থানায় এনে নিশ্চিত হয় তারা পুলিশ সদস্য ।
ওসি তাসমিম আরো বলেন পুলিশ সদস্য দুই সহোদর স্বর্ণের বার দুটি আতœসাতের জন্য এসেছিল এটা প্রাথমিক তদন্তে তারা নিশ্চিত হয়েছে। এ ব্যাপারে শার্শা থানায় মামলা প্রক্রিয়া চলছে বলে তিনি জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন