স্মরণশক্তির জোড়ে মুখস্থ করার মতো অস্বাভাবিক নানা ঘটনার কথা প্রায়ই শোনা যায়। তেমনই এক বিস্ময় বালক কুমিল্লার ৯ বছরের মো. রাফসান মাহমুদ জিসান। মাত্র ৪৯ দিনে কোরআনে হাফেজ হয়ে বিস্ময়কর ঘটনার জন্ম দিয়েছে অদম্য এই মেধাবী শিশু।কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার বিপুলাসার ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামের প্রবাসী বাহার উদ্দিনের ছেলে রাফসান। সে শহরের ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের হিফজ বিভাগ থেকে অনন্য এ কীর্তি গড়েছে।ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের হিফজ বিভাগের শিক্ষক জামাল উদ্দিন জানান, রাফসান দেশের বিস্ময় বালক। তার মেধা সাধারণের চাইতে অনেক বেশি।
৪৯ দিনে কোরাআনের ৩০ পারাই মুখস্থ করেছে।তিনি বলেন, ‘গত বছরের নভেম্বরের ২ তারিখে রাফসানকে কোরআন শরিফের ৩০তম পারা মুখস্থ করতে দেই। দিন শেষে রাফসান গড়গড় করে ৩০তম পারাটি মুখস্থ বলে দেয়। এতে অবাক হলেও হয়ত আগে থেকেই পারাটি তার মুখস্থ ছিল ভেবে পরেরদিন আবার তাকে প্রথম পারা মুখস্থ করতে দেই। একইভাবে সে দ্রুত ওই পারাটিও মুখস্থ বলে দেয়।
এভাবে কোরআনের পাঁচটি পারা কয়েকদিনের মধ্যে মুখস্থ করে দিলে আমরা নিশ্চিত হই, রাফসান আর সব শিশু থেকে আলাদা। তার স্মরণশক্তি প্রখর।এভাবে প্রতিদিনই এক পারা করে মুখস্থ করে যেতে থাকে ও পেছনের আয়াতগুলো ঝালিয়ে নিতে থাকে রাফসান।রাফসানের এখন পুরো কোরআন শুনানি চলছে বলে জানান শিক্ষক জামাল উদ্দিন।স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাফসানের মা শাহিনা আক্তার ২০১৭ সালে ছেলেকে নুরানি দ্বিতীয় বর্ষে ভর্তি করে। এক বছর রাফসান প্রথম শ্রেণির বই পড়ার সঙ্গে কোরআন পড়াও শেষ করে। এরপরই ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে তাকে একই বিদ্যালয়ের হিফজ বিভাগে ভর্তি করা হয়।
৪৯ দিনে কোরাআনের ৩০ পারাই মুখস্থ করেছে।তিনি বলেন, ‘গত বছরের নভেম্বরের ২ তারিখে রাফসানকে কোরআন শরিফের ৩০তম পারা মুখস্থ করতে দেই। দিন শেষে রাফসান গড়গড় করে ৩০তম পারাটি মুখস্থ বলে দেয়। এতে অবাক হলেও হয়ত আগে থেকেই পারাটি তার মুখস্থ ছিল ভেবে পরেরদিন আবার তাকে প্রথম পারা মুখস্থ করতে দেই। একইভাবে সে দ্রুত ওই পারাটিও মুখস্থ বলে দেয়।
এভাবে কোরআনের পাঁচটি পারা কয়েকদিনের মধ্যে মুখস্থ করে দিলে আমরা নিশ্চিত হই, রাফসান আর সব শিশু থেকে আলাদা। তার স্মরণশক্তি প্রখর।এভাবে প্রতিদিনই এক পারা করে মুখস্থ করে যেতে থাকে ও পেছনের আয়াতগুলো ঝালিয়ে নিতে থাকে রাফসান।রাফসানের এখন পুরো কোরআন শুনানি চলছে বলে জানান শিক্ষক জামাল উদ্দিন।স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাফসানের মা শাহিনা আক্তার ২০১৭ সালে ছেলেকে নুরানি দ্বিতীয় বর্ষে ভর্তি করে। এক বছর রাফসান প্রথম শ্রেণির বই পড়ার সঙ্গে কোরআন পড়াও শেষ করে। এরপরই ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে তাকে একই বিদ্যালয়ের হিফজ বিভাগে ভর্তি করা হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন