ঝালকাঠি প্রতিনিধি: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতা
কর্মীদের গ্রেফতার,হয়রানি, নির্বাচনী কাজে বাঁধা প্রদানের
প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন
ঝালকাঠি-২ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী জীবা আমিনা খান।গত শুক্রবার বিকেলে বিএনপির ব্যক্তিগত নির্বাচনী কার্যালয় শহরের বিশ্ব
রোডের একটি বাড়ীতে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
হয়।
সংবাদ
সম্মেলনে জীবা আমিনা খান তার লিখিত
বক্তব্যে বলেন, বুধবার রাতে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম নুপুরকে একটি
মামলার অজ্ঞাত আসামী হিসেবে গ্রেফতার করা হয়েছে। জেলা বিএনপির
সাধারণ সম্পাদকের মত একজন ব্যক্তি কখনও অজ্ঞাত আসামী হতে পারেনা। তিনি অবিলম্বে নুপুর সহ গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবী
করেন।
তিনি তার লিখিত বক্তব্যে আরো উল্লেখ করে বলেন, আমার পক্ষে মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার সময় যারা উপস্থিত ছিলেন তাদেরকে গ্রফেতার ও হয়রানি করা হচ্ছে। বাসায় বাসায় পুলিশ অভিযান, তল্লাশী ও পরিবারের সদস্যদের সাথে অশালীন আচরণ করা হচ্ছে। প্রতিক বরাদ্ধ দেয়ার পরপরই সরকার দলীয় নেতাকর্মী ও পুলিশ প্রশাসনের অত্যাচার নিপীড়ণ ও হয়রানি তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। নির্বাচনী কাজে বাধা প্রদান ও গাড়ী ভাঙচুর অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার না করে আমাদের নেতা কর্মীদের গ্রফেতার করার জন্যে হন্যে হয়ে খুজছে। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর প্রত্যক্ষ ইন্ধনে ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের বিপথগামী নেতা কর্মীরা সশস্র অবস্থায় এ ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। নলছিটিতে আমাকে হত্যার জন্য পিস্তল উচিয়ে গুলি করার চেষ্টা করা হয়েছে। ৩০ ডিসেম্বর যাতে ভোটাররা নির্ভয় কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে সে ব্যাপারে তিনি তার এবং তার নেতাকর্মীদের উপর হামলা মামলা যাতে পূনাবৃত্তি না ঘটে সে ব্যাপারে তিনি প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবী জানান।
তিনি তার লিখিত বক্তব্যে আরো উল্লেখ করে বলেন, আমার পক্ষে মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার সময় যারা উপস্থিত ছিলেন তাদেরকে গ্রফেতার ও হয়রানি করা হচ্ছে। বাসায় বাসায় পুলিশ অভিযান, তল্লাশী ও পরিবারের সদস্যদের সাথে অশালীন আচরণ করা হচ্ছে। প্রতিক বরাদ্ধ দেয়ার পরপরই সরকার দলীয় নেতাকর্মী ও পুলিশ প্রশাসনের অত্যাচার নিপীড়ণ ও হয়রানি তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। নির্বাচনী কাজে বাধা প্রদান ও গাড়ী ভাঙচুর অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার না করে আমাদের নেতা কর্মীদের গ্রফেতার করার জন্যে হন্যে হয়ে খুজছে। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর প্রত্যক্ষ ইন্ধনে ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের বিপথগামী নেতা কর্মীরা সশস্র অবস্থায় এ ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। নলছিটিতে আমাকে হত্যার জন্য পিস্তল উচিয়ে গুলি করার চেষ্টা করা হয়েছে। ৩০ ডিসেম্বর যাতে ভোটাররা নির্ভয় কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে সে ব্যাপারে তিনি তার এবং তার নেতাকর্মীদের উপর হামলা মামলা যাতে পূনাবৃত্তি না ঘটে সে ব্যাপারে তিনি প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবী জানান।
নৌকা প্রতিকের ইন্ধনে ও যোগসাজসে আমার
ঢাকার বাসায় হামলা ও লুট পাট চালিয়ে সকল মালামার লুট করে নেয়া হয়েছে। সংবাদ
সম্মেলনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি রুস্তুম আলী চাষী ও মহিলা দলের জেলা
সভানেত্রী মতিয়া মাহফুজ জুয়েল প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে সংবাদ সম্মেলন চলাকালীন সময় কার্যালয়ের সামনে থেকে তিনজন বিএনপি
কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জীবা আমিনা খান সাংবাদিকদের জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন