প্রতিনিধি নওগাঁ: শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নওগাঁয় ব্যক্তিক্রম আলোক প্রজ্জ্বলন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে গত শুক্রবার রাত ৭টায় শহরের মুক্তির মোড় থেকে হাতে হাতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করে একটি আলোর মিছিল বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে। এর আয়োজন করে স্থানীয় সামাজিক সংগঠন একুশে পরিষদ নওগাঁ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সাংসদ মুক্তিযোদ্ধা ওহিদুর রহমান, নওগাঁ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ড. মোস্তাফিজার রহমান, সহযোগী অধ্যাপক মোজাফ্ফর হোসেন, কবি আতাউল হক সিদ্দীকি, সাবেক প্রকৌশলী গুরুদাস দত্ত, সংগঠনের উপদেষ্টা বিন আলি পিন্টু, সভাপতি অ্যাড: আব্দুল বারী, সাধারন সম্পাদক এমএম রাসেল, নাইচ পারভীন, বিষ্ণ কুমার দেবনাথ।
পরে শহরের মুক্তির মোড় মাইক্রোস্ট্যান্ডে বুদ্ধিজীবী হত্যার ৪৭ বছর পূর্তিতে ৪ হাজার ৭শ আলোক প্রজ্জ্বলন করা হয়। সেখানে আলোক প্রজ্জ্বলন দেখতে সব বয়সী কয়েক হাজার নারী পুরুষের সমাগম হয়। ব্যতিক্রম এ দৃশ্য মোবাইলে ধারন করতে ব্যতিব্যস্ত ছিলেন আগতরা। সীমান্ত পাবলিক স্কুলের শিক্ষার্থী পারভেজ খান বলেন, শহীদদের জীবনের বিনিময়ে আজকের বাংলাদেশ। আমার মায়ের ভাষা বাংলা ভাষা। আমরা স্বাধীন ভাবে আমাদের দেশে বসবাস করতে পারছি। শহীদরা জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তারা অমর। আলোক প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে আলোকিত হয়ে থাক শহীদদের জীবন। সংগঠনের সভাপতি অ্যাড: আব্দুল বারী বলেন, তরুন প্রজন্মের কাছে আজকের এই দিনের (বুদ্ধিজীবী) বিশেষ গুরুত্ব তুলে ধরার এ আয়োজন করা হয়েছে। সেই সময় স্বাধীনতা ও ভাষা আন্দোলনের জন্য আত্ম উৎসর্গ করে শাহাদত বরণ করেছেন বুদ্ধিজীবীরা। তাদের চেতনা বুকে ধারণ করে তরুন প্রজন্মকে জাগ্রত করতে আলোক প্রজ্জ্বল করা হয়। এছাড়া আমাদের এ সংগঠনিক বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাজ করে থাকে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সাংসদ মুক্তিযোদ্ধা ওহিদুর রহমান, নওগাঁ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ড. মোস্তাফিজার রহমান, সহযোগী অধ্যাপক মোজাফ্ফর হোসেন, কবি আতাউল হক সিদ্দীকি, সাবেক প্রকৌশলী গুরুদাস দত্ত, সংগঠনের উপদেষ্টা বিন আলি পিন্টু, সভাপতি অ্যাড: আব্দুল বারী, সাধারন সম্পাদক এমএম রাসেল, নাইচ পারভীন, বিষ্ণ কুমার দেবনাথ।
পরে শহরের মুক্তির মোড় মাইক্রোস্ট্যান্ডে বুদ্ধিজীবী হত্যার ৪৭ বছর পূর্তিতে ৪ হাজার ৭শ আলোক প্রজ্জ্বলন করা হয়। সেখানে আলোক প্রজ্জ্বলন দেখতে সব বয়সী কয়েক হাজার নারী পুরুষের সমাগম হয়। ব্যতিক্রম এ দৃশ্য মোবাইলে ধারন করতে ব্যতিব্যস্ত ছিলেন আগতরা। সীমান্ত পাবলিক স্কুলের শিক্ষার্থী পারভেজ খান বলেন, শহীদদের জীবনের বিনিময়ে আজকের বাংলাদেশ। আমার মায়ের ভাষা বাংলা ভাষা। আমরা স্বাধীন ভাবে আমাদের দেশে বসবাস করতে পারছি। শহীদরা জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন তারা অমর। আলোক প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে আলোকিত হয়ে থাক শহীদদের জীবন। সংগঠনের সভাপতি অ্যাড: আব্দুল বারী বলেন, তরুন প্রজন্মের কাছে আজকের এই দিনের (বুদ্ধিজীবী) বিশেষ গুরুত্ব তুলে ধরার এ আয়োজন করা হয়েছে। সেই সময় স্বাধীনতা ও ভাষা আন্দোলনের জন্য আত্ম উৎসর্গ করে শাহাদত বরণ করেছেন বুদ্ধিজীবীরা। তাদের চেতনা বুকে ধারণ করে তরুন প্রজন্মকে জাগ্রত করতে আলোক প্রজ্জ্বল করা হয়। এছাড়া আমাদের এ সংগঠনিক বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাজ করে থাকে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন