নওগাঁ প্রতিনিধি: আগামী ৩০ শে ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নওগাঁর ছয়টি সংসদীয় আসনে ৩৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়পত্র জেলা রির্টানিং কর্মকতা ও জেলা প্রশাসকের কাছে জমা দিয়েছেন। এ ৩৮ জন প্রার্থীর মধ্যে একেবারে নতুন মুখ নৌকার মাঝি কনিষ্ঠ প্রার্থী জেলা আ’লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এবং জেলার ইয়াং বাংলা অর্গানাইজার ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন (২৭)। তিনি সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী মরহুম আব্দুল জলিলের ছেলে। তিনি নওগাঁ-৫ সদর আসন থেকে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন।
জানা গেছে, ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন ‘ও’ লেভেল স্কলাসটিকা স্কুল এবং ‘লন্ডন কলেজ অফ লিগ্যাল স্ট্যাডিজ’ থেকে ‘এ’ লেভেল সম্পন্ন করেন। ২০১৪ সালে তিনি ‘সিটি ল স্কুল’ থেকে ব্যারিস্টার পড়াশুনা শেষ করেন। এরপর ঢাকাতে আইন পেশায় মনোনিবেশ করেন। তারা দুই বোন ও দুই ভাই।
গত ২৫ নভেম্বর নিজাম উদ্দিন জলিল জনকে আ’লীগ থেকে মনোনীত একটি চিঠি দেয়া হয়। তাকে মনোনিত করায় আ’লীগের নেতাকর্মীরা নওগাঁ শহরের বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি মুখ এবং আনন্দ উল্লাস করে। কিন্তু পরদিন মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক এমপিকে একই আসন থেকে আ’লীগের মনোনয়নের চিঠি দেয়া হয়। গত ২ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই তাদের দু’জনের কাগজপত্র সঠিক বলে ঘোষণা করেন জেলা রির্টানিং কর্মকতা ও জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান।
তবে শেষ পর্যন্ত এ আসন থেকে আ’লীগের টিকিট পাবেন জলিলপুত্র এবং তিনি নৌকার মাঝি হয়ে বিজয়ের মালা গলায় পরবেন বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। মনোনয়নের পর থেকে নিজাম উদ্দিন জলিল জন তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করছেন। তার বাবা আব্দুল জলিল ছিলেন নওগাঁর সর্বস্তরের মানুষের ভালবাসার পাত্র। দলমত নির্বিশেষে তিনি মানুষকে ভালবেসেছেন এবং কাছে টেনে নিয়েছেন।
সে দিক থেকে বিবেচনা করেই বাবার অবর্তমানে নওগাঁবাসী জলিলপুত্র নিজাম উদ্দিন জলিল জনকে আগামীতে নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে চাইছেন। দলমত বির্নিশেষে তাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন বলে মনে করছেন নওগাঁবাসী।
নিজাম উদ্দিন জলিল জন বলেন, বাবা সারাজীবন মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তিনি নওগাঁবাসীর জন্য অনেক উন্নয়ন করেছেন। এখনও নওগাঁর উন্নয়নে অনেক কাজ অসমাপ্ত রয়েছে।
তিনি বলেন, আমি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। সাধারন জনগণ আমাকে চাইছেন। তাদের ভালবাসায় আমি এগিয়ে যেতে চাই। জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনিত করেছেন। আমি নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে বাবার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করব ইনশাআল্লাহ এবং তার ইচ্ছাগুলো পূরন করতে চাই।
উল্লেখ্য, এ আসন থেকে বিএনপি মনোনিত প্রার্থী জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু নির্বাচন করছেন।
জানা গেছে, ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন ‘ও’ লেভেল স্কলাসটিকা স্কুল এবং ‘লন্ডন কলেজ অফ লিগ্যাল স্ট্যাডিজ’ থেকে ‘এ’ লেভেল সম্পন্ন করেন। ২০১৪ সালে তিনি ‘সিটি ল স্কুল’ থেকে ব্যারিস্টার পড়াশুনা শেষ করেন। এরপর ঢাকাতে আইন পেশায় মনোনিবেশ করেন। তারা দুই বোন ও দুই ভাই।
গত ২৫ নভেম্বর নিজাম উদ্দিন জলিল জনকে আ’লীগ থেকে মনোনীত একটি চিঠি দেয়া হয়। তাকে মনোনিত করায় আ’লীগের নেতাকর্মীরা নওগাঁ শহরের বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি মুখ এবং আনন্দ উল্লাস করে। কিন্তু পরদিন মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক এমপিকে একই আসন থেকে আ’লীগের মনোনয়নের চিঠি দেয়া হয়। গত ২ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই তাদের দু’জনের কাগজপত্র সঠিক বলে ঘোষণা করেন জেলা রির্টানিং কর্মকতা ও জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান।
তবে শেষ পর্যন্ত এ আসন থেকে আ’লীগের টিকিট পাবেন জলিলপুত্র এবং তিনি নৌকার মাঝি হয়ে বিজয়ের মালা গলায় পরবেন বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। মনোনয়নের পর থেকে নিজাম উদ্দিন জলিল জন তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করছেন। তার বাবা আব্দুল জলিল ছিলেন নওগাঁর সর্বস্তরের মানুষের ভালবাসার পাত্র। দলমত নির্বিশেষে তিনি মানুষকে ভালবেসেছেন এবং কাছে টেনে নিয়েছেন।
সে দিক থেকে বিবেচনা করেই বাবার অবর্তমানে নওগাঁবাসী জলিলপুত্র নিজাম উদ্দিন জলিল জনকে আগামীতে নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে চাইছেন। দলমত বির্নিশেষে তাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন বলে মনে করছেন নওগাঁবাসী।
নিজাম উদ্দিন জলিল জন বলেন, বাবা সারাজীবন মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তিনি নওগাঁবাসীর জন্য অনেক উন্নয়ন করেছেন। এখনও নওগাঁর উন্নয়নে অনেক কাজ অসমাপ্ত রয়েছে।
তিনি বলেন, আমি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। সাধারন জনগণ আমাকে চাইছেন। তাদের ভালবাসায় আমি এগিয়ে যেতে চাই। জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনিত করেছেন। আমি নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে বাবার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করব ইনশাআল্লাহ এবং তার ইচ্ছাগুলো পূরন করতে চাই।
উল্লেখ্য, এ আসন থেকে বিএনপি মনোনিত প্রার্থী জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু নির্বাচন করছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন