গ্লিসারিন অনেক উপকার করে ত্বক ও রূপচর্চায়। গ্লিসারিন সরাসরি ত্বকে প্রয়োগ করা যায় অথবা মুখের প্যাক ও মুখের মাস্কের উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ত্বকের ওপর গ্লিসারিনের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন-
ময়েশ্চারাইজার
গ্লিসারিনকে ত্বকের খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার হিসেবে মানা হয়। এটা খুব কাজে লাগে শুকনো, ছোপ পড়ে যাওয়া বিবর্ণ চামড়ায়। তাই এটা শীতের জন্য খুবই আবশ্যক জিনিস। গ্লিসারিনকে আপনি সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। একটা তুলোয় গ্লিসারিনে চুবিয়ে সেটা ত্বকের ওপর লাগান। গ্লিসারিন লাগানোর পরই চামড়া নরম ও আর্দ্র থাকে। গ্লিসারিনের ওষুধের মতো কিছু গুণ আছে যা চট করে শুকনো, রুক্ষ ও খসখসে চামড়া সারাতে সক্ষম। এই গুণের জন্যই চামড়া মোলায়েম ও নরম থাকে। তাই ত্বকের জন্য গ্লিসারিন খুবই কার্যকর।
ক্লিনজার
গ্লিসারিন ত্বকের ময়লা ও ধুলো সরায় এবং চামড়াকে পরিষ্কার করে। গ্লিসারিন গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বক পরিষ্কার করতে পারেন। রাতে শোয়ার আগে গোলাপজলে গ্লিসারিন মেশান। ভালো করে সেটা দিয়ে মুখ মুছুন। এটা নিয়মিত করুন যাতে চামড়া ভালো করে পরিষ্কার হয় এবং বন্ধ কোষগুলো খোলে। এটা চামড়ার জন্য খুবই উপকারী।
পুষ্টি যোগায়
ত্বকের পুষ্টি জোগাতে গ্লিসারিন খুব কার্যকর। তাই যে কোনও প্রসাধনীতে গ্লিসারিন ব্যবহার করা হয়। গ্লিসারিন ত্বকের পানির মাত্রা বা আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যার ফলে চামড়া সুস্থ থাকে। গ্লিসারিনকে পুষ্টিদাতা হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে আপনার দৈনন্দিন ব্যবহারের ময়েশ্চারাইজারের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করুন। আপনি মুখের প্যাক বা মাস্কে গ্লিসারিন যোগ করতে পারেন। কারণ গ্লিসারিন ত্বকের পুষ্টি যোগায় ও নরম রাখে। নিয়মিত ব্যবহারে চামড়া সুস্থ ও তরতাজা থাকে।
ত্বকচর্চা
গ্লিসারিনকে ওষুধ ও ক্রিমে ব্যবহার করা যায়, যা দিয়ে রুক্ষ ও খসখসে ত্বকের চিকিৎসা হয়। অনেক সময় ঠাণ্ডার জন্য, দূষণ ও অন্য নানা কারণে ত্বকের ওপরটা খসখসে হয়ে উঠতে শুরু করে। এই সময় গ্লিসারিন ব্যবহার করলে চামড়ার রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যায়, চামড়া নরম-মসৃণ থাকে। চামড়ার রোগ সারানোর ওষুধে বেশিরভাগ সময়ই গ্লিসারিন থাকে। তাই নিজের ত্বককে স্বাস্থ্যবান রাখতে নিয়মিত গ্লিসারিন ব্যবহার করুন।
চামড়ার খুঁত কমায়
গ্লিসারিন ত্বকের ব্রণ ও খুঁত সারাতে সাহায্য করে। এটার জন্য নিয়মিত গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হয়। ব্রণের জায়গায় বা যেখানে খুঁত আছে সেখানে ভালো করে গ্লিসারিন মাখুন। আস্তে আস্তে মুখের দাগগুলো মুছে যাবে এবং ত্বক পরিষ্কার হয়ে যাবে।
ময়েশ্চারাইজার
গ্লিসারিনকে ত্বকের খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার হিসেবে মানা হয়। এটা খুব কাজে লাগে শুকনো, ছোপ পড়ে যাওয়া বিবর্ণ চামড়ায়। তাই এটা শীতের জন্য খুবই আবশ্যক জিনিস। গ্লিসারিনকে আপনি সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। একটা তুলোয় গ্লিসারিনে চুবিয়ে সেটা ত্বকের ওপর লাগান। গ্লিসারিন লাগানোর পরই চামড়া নরম ও আর্দ্র থাকে। গ্লিসারিনের ওষুধের মতো কিছু গুণ আছে যা চট করে শুকনো, রুক্ষ ও খসখসে চামড়া সারাতে সক্ষম। এই গুণের জন্যই চামড়া মোলায়েম ও নরম থাকে। তাই ত্বকের জন্য গ্লিসারিন খুবই কার্যকর।
ক্লিনজার
গ্লিসারিন ত্বকের ময়লা ও ধুলো সরায় এবং চামড়াকে পরিষ্কার করে। গ্লিসারিন গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বক পরিষ্কার করতে পারেন। রাতে শোয়ার আগে গোলাপজলে গ্লিসারিন মেশান। ভালো করে সেটা দিয়ে মুখ মুছুন। এটা নিয়মিত করুন যাতে চামড়া ভালো করে পরিষ্কার হয় এবং বন্ধ কোষগুলো খোলে। এটা চামড়ার জন্য খুবই উপকারী।
পুষ্টি যোগায়
ত্বকের পুষ্টি জোগাতে গ্লিসারিন খুব কার্যকর। তাই যে কোনও প্রসাধনীতে গ্লিসারিন ব্যবহার করা হয়। গ্লিসারিন ত্বকের পানির মাত্রা বা আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যার ফলে চামড়া সুস্থ থাকে। গ্লিসারিনকে পুষ্টিদাতা হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে আপনার দৈনন্দিন ব্যবহারের ময়েশ্চারাইজারের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করুন। আপনি মুখের প্যাক বা মাস্কে গ্লিসারিন যোগ করতে পারেন। কারণ গ্লিসারিন ত্বকের পুষ্টি যোগায় ও নরম রাখে। নিয়মিত ব্যবহারে চামড়া সুস্থ ও তরতাজা থাকে।
ত্বকচর্চা
গ্লিসারিনকে ওষুধ ও ক্রিমে ব্যবহার করা যায়, যা দিয়ে রুক্ষ ও খসখসে ত্বকের চিকিৎসা হয়। অনেক সময় ঠাণ্ডার জন্য, দূষণ ও অন্য নানা কারণে ত্বকের ওপরটা খসখসে হয়ে উঠতে শুরু করে। এই সময় গ্লিসারিন ব্যবহার করলে চামড়ার রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যায়, চামড়া নরম-মসৃণ থাকে। চামড়ার রোগ সারানোর ওষুধে বেশিরভাগ সময়ই গ্লিসারিন থাকে। তাই নিজের ত্বককে স্বাস্থ্যবান রাখতে নিয়মিত গ্লিসারিন ব্যবহার করুন।
চামড়ার খুঁত কমায়
গ্লিসারিন ত্বকের ব্রণ ও খুঁত সারাতে সাহায্য করে। এটার জন্য নিয়মিত গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হয়। ব্রণের জায়গায় বা যেখানে খুঁত আছে সেখানে ভালো করে গ্লিসারিন মাখুন। আস্তে আস্তে মুখের দাগগুলো মুছে যাবে এবং ত্বক পরিষ্কার হয়ে যাবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন