আমার দুর্ভাগ্য যে মূল আসরে যাওয়ার আগে ভালো গ্রুমিং করতে পারিনি। আপনারা জানেন, আমি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ছিলাম। এ জন্য অনেকদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। তাই নিজেকে তৈরি করার যতোটা সময় প্রয়োজন ছিলো সেটা পাইনি।’
চীনে বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ শেষে ১০ ডিসেম্বর দেশে ফিরেন জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী। দেশে ফিরে শনিবার তিনি এফডিসির জহির রায়হান কালার ল্যাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আসেন। সেখানে তিনি এ সব কথা বলেন।
ঐশী বলেন, ‘মূল আসরে গিয়ে মনে হয়েছে এইসব প্রতিযোগিতার জন্য নিজেকে আরো বেশি প্রস্তুত করে নিয়ে যাওয়া উচিত। কারণ ওখানে সুন্দরী মানে শুধু দেখতে সুন্দরী না। নারীর মন ও মানসিকতার সৌন্দর্যটাকেই তারা বেশি প্রাধান্য দেয়। একজন প্রতিযোগীর ন্যাচারাল বিউটিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। যেটা আমার মধ্যে ছিল। আর এটি আয়োজক ও সাবেক বিশ্বসুন্দরী মানসী চিল্লার বারবার বলতেন।’
তিনি আরো বেলন, ‘পুরো আয়োজনটি আমার জন্য ছিলো জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, এবারের ছোট ছোট ভুলগুলো শুধরে নিয়ে চলতে পারলে দ্রুতই আমরা বিশ্বসুন্দরীর মুকুট জিতে নিতে পারবো।’
এই মিস বাংলাদেশ আরো বলেন, ‘আমার সোশ্যাল ওয়ার্কসহ নানা বিষয় ঘাটতি ছিল। সেগুলো নিয়ে স্বপন স্যার ও নাসরিন ম্যামের সঙ্গে কথা হয়েছে। ভবিষ্যতে যারা আসবেন তারা যেন এই বিষয়গুলো রপ্ত করেন সেটা অন্তর শোবিজ মাথায় রেখেছে।’
বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় যেসব ভুল ছিলো ঐশীর
জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত অন্তর শোবিজের চেয়ারম্যান স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যে আয়োজন করায় ভুল ভ্রান্তি ছিলো। তবে আমরা যে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি সেটা ঐশী প্রমাণ করেছেন ফাইনালে জায়গা করে।
তিনি আরো বলেন, ‘দেখুন, ঐশীই কিন্তু বিশ্ব আসরে মাতিয়ে এসেছে। সে হয়তো মুকুটটাই পায়নি, কিন্তু আয়োজকদের প্রশংসা পেয়েছে। আমাদের সবার উচিত ছিল ঐশীকে শুরু থেকেই সাপোর্ট দেওয়া। কিন্তু আমরা তা করিনি। ধর্মীয় চিন্তা-ধারণাসহ নানা কারণে আয়োজনটি সমালোচিত হয়।’
৩০ সেপ্টেম্বর মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ-এর গ্র্যান্ড ফিনালেতে চ্যাম্পিয়ন হন ঐশী। সেদিন সেরা ১০ সুন্দরীর মধ্য থেকে তাকে সেরা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। এরপর তিনি বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পান।
চীনের সানইয়াহ শহরে হয় প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। সেখানে সেরা ১০ থেকে সেরা ১২ নির্বাচন করা হলে বাদ পড়েন ঐশী। তবে মিস ওয়ার্ল্ডের সেরা ২০-এর তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। অর্থাৎ তিনি এখন বিশ্বের সেরা ২০ সুন্দরীর মধ্যে একজন।
চীনে বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ শেষে ১০ ডিসেম্বর দেশে ফিরেন জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী। দেশে ফিরে শনিবার তিনি এফডিসির জহির রায়হান কালার ল্যাবে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আসেন। সেখানে তিনি এ সব কথা বলেন।
ঐশী বলেন, ‘মূল আসরে গিয়ে মনে হয়েছে এইসব প্রতিযোগিতার জন্য নিজেকে আরো বেশি প্রস্তুত করে নিয়ে যাওয়া উচিত। কারণ ওখানে সুন্দরী মানে শুধু দেখতে সুন্দরী না। নারীর মন ও মানসিকতার সৌন্দর্যটাকেই তারা বেশি প্রাধান্য দেয়। একজন প্রতিযোগীর ন্যাচারাল বিউটিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। যেটা আমার মধ্যে ছিল। আর এটি আয়োজক ও সাবেক বিশ্বসুন্দরী মানসী চিল্লার বারবার বলতেন।’
তিনি আরো বেলন, ‘পুরো আয়োজনটি আমার জন্য ছিলো জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, এবারের ছোট ছোট ভুলগুলো শুধরে নিয়ে চলতে পারলে দ্রুতই আমরা বিশ্বসুন্দরীর মুকুট জিতে নিতে পারবো।’
এই মিস বাংলাদেশ আরো বলেন, ‘আমার সোশ্যাল ওয়ার্কসহ নানা বিষয় ঘাটতি ছিল। সেগুলো নিয়ে স্বপন স্যার ও নাসরিন ম্যামের সঙ্গে কথা হয়েছে। ভবিষ্যতে যারা আসবেন তারা যেন এই বিষয়গুলো রপ্ত করেন সেটা অন্তর শোবিজ মাথায় রেখেছে।’
বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় যেসব ভুল ছিলো ঐশীর
জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত অন্তর শোবিজের চেয়ারম্যান স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যে আয়োজন করায় ভুল ভ্রান্তি ছিলো। তবে আমরা যে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি সেটা ঐশী প্রমাণ করেছেন ফাইনালে জায়গা করে।
তিনি আরো বলেন, ‘দেখুন, ঐশীই কিন্তু বিশ্ব আসরে মাতিয়ে এসেছে। সে হয়তো মুকুটটাই পায়নি, কিন্তু আয়োজকদের প্রশংসা পেয়েছে। আমাদের সবার উচিত ছিল ঐশীকে শুরু থেকেই সাপোর্ট দেওয়া। কিন্তু আমরা তা করিনি। ধর্মীয় চিন্তা-ধারণাসহ নানা কারণে আয়োজনটি সমালোচিত হয়।’
৩০ সেপ্টেম্বর মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ-এর গ্র্যান্ড ফিনালেতে চ্যাম্পিয়ন হন ঐশী। সেদিন সেরা ১০ সুন্দরীর মধ্য থেকে তাকে সেরা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। এরপর তিনি বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পান।
চীনের সানইয়াহ শহরে হয় প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। সেখানে সেরা ১০ থেকে সেরা ১২ নির্বাচন করা হলে বাদ পড়েন ঐশী। তবে মিস ওয়ার্ল্ডের সেরা ২০-এর তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। অর্থাৎ তিনি এখন বিশ্বের সেরা ২০ সুন্দরীর মধ্যে একজন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন