নওগাঁ প্রতিনিধিঃ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নওগাঁ-২ (পত্নীতলা=ধামইরহাট) আসনটি আবারো ধরে রাখতে তিন তিনবারের নিবাচির্ত এমপি আলহাজ¦ শহীদুজ্জামান সরকার বাবলুর কোন বিকল্প নাই। বর্তমানে জাতীয় সংসদের হুইপ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক আলহাজ¦ শহীদুজ্জামান সরকার সাহিত্য ও সাংস্কৃতিমনা মানুষ হিসাবে পরিচিতি, যোগ্য নেতৃত্ব, দেশ প্রেম, দলীয় আনুগত্য ও নেতা-কর্মীদের সাথে নিবিড় সর্ম্পক ও নমণীয় আচরনের কারনে জেলায় ব্যাপক সমাদৃত। তিনি এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পেলে আবারো এমপি নির্বাচিত হবেন বলে দলের স্থানীয় নেতাকর্মীদের দাবি।
নওগাঁর বরেন্দ্র ভ‚মি ও সীমান্তবর্তী উপজেলা পত্নীতলা ও ধামইরহাট নিয়ে গঠিত নওগাঁ-২ আসন। এই আসন থেকে ১৯৯১ সালে নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে প্রথম এমপি নির্বাচিত হন আলহাজ¦ মো. শহীদুজ্জামান সরকার বাবলু। ১৯৯৬ এর নির্বাচনে আসনটি আওয়ামী লীগ হারালেও ২০০৮ সালের নির্বাচনে শহীদুজ্জামান সরকার আসনটি পুনরায় উদ্ধার করেন। সেই থেকে তিনি ওই আসনের এমপি। এই র্দীঘ সময়ে অবহেলিত ওই জনপদটির যোগাযোগ ব্যবস্থা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জন্য কালচারাল সেন্টার, আত্রাই নদীর উপর প্রায় দেড়শ কোটি টাকা ব্যায়ে তিনটি বড় ব্রীজ, অসংখ্য কার্লভাট নির্মাণসহ পানির সুব্যবস্থা, বনায়ন, গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ, স্কুল-কলেজে ভবন নির্মানসহ শিক্ষার প্রসারে ভালো অবদান রেখেছেন। এদিকে সামাজিক বনায়নের জন্য তার এলাকার বন বিভাগ ইতিমধ্যে ৫ বার প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণ পদক পেয়েছে। পতœীতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সম্পাদক ও নজিপুর পৌরসভার মেয়র রেজাউল কবির চৌধুরী বলেন বর্তমান এমপি মো. শহীদুজ্জামান সরকার হাসি নিয়েই মানুষের সাথে কথা বলেন। তার এই অমায়িক বিনয়ী আচারনে এলাকাবাসী মুগ্ধ। তার এই আচরনের কারনেই তাকে আবার ভোট দিয়ে এলাকাবাসী নির্বাচিত করবেন।
পত্নীতলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শিবনাথ চৌধুরী বলেন, তাঁর কোন দুর্নীতি নেই, তাকে ডাকলেই যখন তখন পাওয়া যায়। দলের নেতাকর্মীদের সাথেও তার সুসর্ম্পক। ইতিমধ্যে কোমড় বেধে তারা নৌকার পক্ষে কাজ করছেন।
এদিকে ধামইরহাট উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ধামইরহাট এম এম সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মো. শহীদুল ইসলাম জানান, আমরা গ্রামে গ্রামে পাড়ায় পাড়ায় উঠান বৈঠক, সভা সমাবেশের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি যে, আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়, ধামইরহাট বাসী এলাকার উন্নয়নের জন্য বিশেষ করে তরুন প্রজন্মরা এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষমান। আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিপুল পরিমান ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই আসনটি আমরা উপহার দিতে পারব বলে আমি শতভাগ আশাবাদি” সাধাারণ ভোটাররা বলছেন, আমরা ধামইরহাটে একটি সরকারী কলেজ, সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আই.এইচ.টি), নওগাঁয় জেলায় মেডিকেল কলেজ পেয়েছি, আমাদের সন্তনরা নিজ জেলা ও উপজেলা থেকেই উন্নত শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে, তাই আগামীমে আমরা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে হুইপ শহীদুজ্জামান সরকার এম.পিকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই এবং এলাকার বাকী উন্নয়ন সাধিত করে নিতে চাই।
এছাড়া নওগাঁ জেলা পরিষদের সদস্য মো. নুরুজ্জামান হোসেন বলেন তিনি নমনীয়-ভদ্র ও সম্ভান্ত পরিবারের সন্তান তার কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি ভোগ বিলাসের উর্দ্ধে উঠে সব সময় মানষের কল্যানে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়ে এই আসনটি আবারো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভোটাররা উম্মুখ হয়ে আছে। জাতীয় সংসদের হুইপ মো. শহীদুজ্জামান সরকার এমপি বলেন নেত্রী মনোনয়ন দিলে নির্বাচন করবো। আমি এতোদিন এলাকার জন্য কি কাজ করেছি তার শেষ কথা বলবে জনগন। আমি এলাকার উন্নয়নের জন্য চেষ্টা করেছি শতভাগ সফল হয়েছি এই দাবি আমি করব না। সফলতা ব্যর্থতা-তো আমার আছে। আমার ব্যর্থতা যা আছে আগামীতে তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবো। এলাকার উন্নয়নের সম্পূর্ন কৃতিত্ব সরকার প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনার।
পত্নীতলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শিবনাথ চৌধুরী বলেন, তাঁর কোন দুর্নীতি নেই, তাকে ডাকলেই যখন তখন পাওয়া যায়। দলের নেতাকর্মীদের সাথেও তার সুসর্ম্পক। ইতিমধ্যে কোমড় বেধে তারা নৌকার পক্ষে কাজ করছেন।
এদিকে ধামইরহাট উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ধামইরহাট এম এম সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মো. শহীদুল ইসলাম জানান, আমরা গ্রামে গ্রামে পাড়ায় পাড়ায় উঠান বৈঠক, সভা সমাবেশের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি যে, আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়, ধামইরহাট বাসী এলাকার উন্নয়নের জন্য বিশেষ করে তরুন প্রজন্মরা এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষমান। আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিপুল পরিমান ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই আসনটি আমরা উপহার দিতে পারব বলে আমি শতভাগ আশাবাদি” সাধাারণ ভোটাররা বলছেন, আমরা ধামইরহাটে একটি সরকারী কলেজ, সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আই.এইচ.টি), নওগাঁয় জেলায় মেডিকেল কলেজ পেয়েছি, আমাদের সন্তনরা নিজ জেলা ও উপজেলা থেকেই উন্নত শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে, তাই আগামীমে আমরা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে হুইপ শহীদুজ্জামান সরকার এম.পিকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই এবং এলাকার বাকী উন্নয়ন সাধিত করে নিতে চাই।
এছাড়া নওগাঁ জেলা পরিষদের সদস্য মো. নুরুজ্জামান হোসেন বলেন তিনি নমনীয়-ভদ্র ও সম্ভান্ত পরিবারের সন্তান তার কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি ভোগ বিলাসের উর্দ্ধে উঠে সব সময় মানষের কল্যানে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়ে এই আসনটি আবারো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভোটাররা উম্মুখ হয়ে আছে। জাতীয় সংসদের হুইপ মো. শহীদুজ্জামান সরকার এমপি বলেন নেত্রী মনোনয়ন দিলে নির্বাচন করবো। আমি এতোদিন এলাকার জন্য কি কাজ করেছি তার শেষ কথা বলবে জনগন। আমি এলাকার উন্নয়নের জন্য চেষ্টা করেছি শতভাগ সফল হয়েছি এই দাবি আমি করব না। সফলতা ব্যর্থতা-তো আমার আছে। আমার ব্যর্থতা যা আছে আগামীতে তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবো। এলাকার উন্নয়নের সম্পূর্ন কৃতিত্ব সরকার প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনার।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন