পর্যায়ক্রমে সিসি ক্যামেরার আওতা আরো বাড়ানো হবে
নয়ন বাবু, সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর সীমান্তবর্তী সাপাহার উপজেলা সদরের নিরাপত্তায় প্রায় ৩৫টি ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা বসানো হয়েছে। উপজেলার সকল প্রশাসনিক কার্যালয়, ডাকবাংলো, অডিটোরিয়াম, বাজার, সড়কের মোড়, সড়কমুখ, সরকারী হাসপাতালের সামনে, ওয়াল্টন মোড়, সকল ব্যাংকের সামনে, মার্কেটের সামনে সহ গুরুত্বপূর্ণ ৩৫ স্থানে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। ক্যামেরাগুলো উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কল্যাণ চৌধুরী তাঁর কার্যালয় থেকে নিজেই সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করেন। ক্যামেরায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা চোখে পড়লে ইউএনও সরাসরি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সমস্যা সমাধান করেন।
জানা যায়, উপজেলা সদরের সব প্রশাসনিক ভবনের ফটক, উপজেলা সদরে সংযুক্ত প্রতিটি সড়কের প্রবেশমুখ, বাজারের প্রবেশমুখ, থানার ফটকসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গত মাসে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু হয়। ক্যামেরা স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ প্রায় এসব অর্থ ব্যয় উপজেলা প্রশাসন বহন করছেন।
সাপাহার উপজেলাকে একটি কার্যকর, সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে স্থানীয় সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুল আলম শাহ চৌধুরী’র পরামর্শে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএনও কল্যাণ চৌধুরী।
সিসি ক্যামেরা স্থাপন প্রসঙ্গে ইউএনও কল্যাণ চৌধুরী ”দৈনিক ভোরের পাতা” কে বলেন, ‘প্রথমত সদরের প্রধান প্রধান অংশে যেকোনো ধরনের গ্যাঞ্জাম, যানজট, চুরি, ছিনতাই, মারামারি বা অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন রয়েছে কিনা এসব বিষয় নিয়ন্ত্রণ করা। দ্বিতীয়ত, জঙ্গি হামলা রোধে প্রস্তুতিতে এবং অফিসের নিরাপত্তা বিধান করতে চাই। এছাড়া সেবাপ্রর্থীরা এসে যাতে তাঁর গাড়িটা নিশ্চিন্তে রেখে সেবা নিতে পারেন, সেজন্য এই ব্যবস্থা।
পর্যায়ক্রমে সিসি ক্যামেরার আওতা আরো বাড়ানো হবে বলেও ইউএনও জানান। ’
সিসি ক্যামেরা স্থাপনের সুফল প্রসঙ্গে ইউএনও বলেন, ‘সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে আমরা ছিনতাইকারীর গাড়ির নম্বর বের করতে পারবো।
উপজেলা সদরের বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বলেন, ‘সিসি ক্যামেরার কারণে আমরা নিরাপদে নিশ্চিন্তে থাকতে পারি। সড়কের মধ্যে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা থাকলে ইউএনও নিজেই এসে গাড়ি সরিয়ে দেন। কখনো কখনো লোক পাঠিয়ে গাড়ি সরানোর ব্যবস্থা করেন। সড়কে জটলা সৃষ্টি হলেও সিসি ক্যামেরায় দেখে লোক পাঠিয়ে জটলাও নিরসন করেন তিনি।
জানা যায়, উপজেলা সদরের সব প্রশাসনিক ভবনের ফটক, উপজেলা সদরে সংযুক্ত প্রতিটি সড়কের প্রবেশমুখ, বাজারের প্রবেশমুখ, থানার ফটকসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গত মাসে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু হয়। ক্যামেরা স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ প্রায় এসব অর্থ ব্যয় উপজেলা প্রশাসন বহন করছেন।
সাপাহার উপজেলাকে একটি কার্যকর, সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে স্থানীয় সাংসদ সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শামসুল আলম শাহ চৌধুরী’র পরামর্শে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএনও কল্যাণ চৌধুরী।
সিসি ক্যামেরা স্থাপন প্রসঙ্গে ইউএনও কল্যাণ চৌধুরী ”দৈনিক ভোরের পাতা” কে বলেন, ‘প্রথমত সদরের প্রধান প্রধান অংশে যেকোনো ধরনের গ্যাঞ্জাম, যানজট, চুরি, ছিনতাই, মারামারি বা অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন রয়েছে কিনা এসব বিষয় নিয়ন্ত্রণ করা। দ্বিতীয়ত, জঙ্গি হামলা রোধে প্রস্তুতিতে এবং অফিসের নিরাপত্তা বিধান করতে চাই। এছাড়া সেবাপ্রর্থীরা এসে যাতে তাঁর গাড়িটা নিশ্চিন্তে রেখে সেবা নিতে পারেন, সেজন্য এই ব্যবস্থা।
পর্যায়ক্রমে সিসি ক্যামেরার আওতা আরো বাড়ানো হবে বলেও ইউএনও জানান। ’
সিসি ক্যামেরা স্থাপনের সুফল প্রসঙ্গে ইউএনও বলেন, ‘সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে আমরা ছিনতাইকারীর গাড়ির নম্বর বের করতে পারবো।
উপজেলা সদরের বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বলেন, ‘সিসি ক্যামেরার কারণে আমরা নিরাপদে নিশ্চিন্তে থাকতে পারি। সড়কের মধ্যে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করা থাকলে ইউএনও নিজেই এসে গাড়ি সরিয়ে দেন। কখনো কখনো লোক পাঠিয়ে গাড়ি সরানোর ব্যবস্থা করেন। সড়কে জটলা সৃষ্টি হলেও সিসি ক্যামেরায় দেখে লোক পাঠিয়ে জটলাও নিরসন করেন তিনি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন