বগুড়া, সান্তাহার প্রতিনিধি: নারীও নয় আবার পুরুষও নয়- এধরনের একটি শ্রেণীকে আমরা প্রায়ই রাস্তাঘাটে কিংবা দোকানপাটে বিভিন্নরকম অঙ্গভঙ্গি করে চাঁদা তুলতে দেখি। আমরা যারা সভ্যসমাজের মানুষ, তারা এই অবহেলিত শ্রেণীটিকে ‘হিজড়া’ বলে ডাকি। হিজড়া নামের মাঝে যেমন আতঙ্ক রয়েছে ঠিক তেমনি ভালোবাসাও আছে। সাধারন মানুষ বাহির থেকে বা রাস্তা ঘাটে দেখলে যতটুকু ভয় পায় অন্তরালে তারচেয়ে ভয়ঙ্কর রুপ রয়েছে তাদের। তথ্য অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জরিত হয়ে খুব অল্প সময়ে প্রচুর টাকার মালিক হয়ে যায় তারা। ওদের মধ্যে অঢেল টাকার মালিক বুনে যাওয়ারা আবার নিজেদেরকে হিজড়ে সরদার হিসেবে দাবী করে থাকে। তবে ঢাকায় হিজড়াদেয় আশ্রয়দাতা হিসেবে আন্যতম হলো গুরুমা। সকলে তাকে “গুরুমা” বলেই সম্বোধন করে থাকে। বিভিন্ন সূত্রে জানা, হিজড়াদের মধ্যে দ¦›দ্ব চলে আসছে দীর্ঘ দিন থেকে। হিজড়াদের মধ্যে দ্ব›েদ্বর তালিকায় স্বপ্না ওরফে কচি’র নাম বারবার যুক্ত হলেও তা কতটুকু সত্য তা নিয়ে চলছে নানান গুঞ্জন। এ প্রসঙ্গে কচি হিজড়া জানান, আসলে আমাদের কাছে না এসেই অন্য কোন হিজড়ার কথা শুনে আমাদের দুষি বানিয়ে অনেকে সংবাদ প্রকাশ করে থাকে। আমার সাথে কথা বলে গিয়ে অন্য হিজড়ার টাকা খেয়ে যদি তারা উল্টো আমার বিরুদ্ধে নিউজ করে তাহলে আমার কিছু করার থাকে বলেন? আর পুলিশ তার হাতের মুঠোই থাকে তার বাসায় আড্ডা দেয় এগুলো কারো চোখে পড়েনা। সব সময় আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে পার পেয়ে যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই এলাকার আরেক হিজড়া বলেন, শুধু ঢাকাতেই সিমাবদ্ধ নয় ঢাকার বাহিরেও হিজড়াদের দ¦›েদ্বর মধ্যে কার হাত রয়েছে। আপনারা যাচাই করে দেখেন, কে এই গুলোর মূল হোতা। . . . . . . . . . . .
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই এলাকার আরেক হিজড়া বলেন, শুধু ঢাকাতেই সিমাবদ্ধ নয় ঢাকার বাহিরেও হিজড়াদের দ¦›েদ্বর মধ্যে কার হাত রয়েছে। আপনারা যাচাই করে দেখেন, কে এই গুলোর মূল হোতা। . . . . . . . . . . .
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন