আবু রায়হান রাসেল, নওগাঁ: নওগাঁর পত্নীতলায় উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর অধীনে মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়েছে ৩৩০ দুস্থ পরিবার। প্রতি পরবার পেয়েছে একটি করে বসতঘর ও একটি করে টয়লেট। সম্প্রতি এসব বসতঘর ওই সমস্ত পরিবারের মাঝে বরাদ্দ দেওয়া হয়।
পত্নীতলা উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রধান কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে ‘যার জমি আছে, ঘর নেই; তার নিজ জমিতে গৃহ নির্মাণ’ কর্মসূচির আওয়াতায় আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর অধীনে উপজেলার ঘোষনগর ইউনিয়নে প্রথম পর্যায়ে ২০০টি এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৩০টি পরিবারকে ঘর নির্মাণের বরাদ্দ আসে। মোট ৩৩০টি দুস্থ পরিবার প্রকল্পের ঘর পেয়েছে। টিনের বেড়া ও ছাউনী ও পাকা মেঝে বিশিষ্ট প্রতিটি ঘরের জন্য বরাদ্দ আসে এক লাখ টাকা। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বরাদ্দ আসা এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরু হয় চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। ৩১ ডিসেম্বররের মধ্যে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা।
প্রকল্পের আওতায় ঘর পেয়েছেন কোতয়ালী তালপুকুর গ্রামের তাহিরুন্নেসা বেওয়া (৭৫)। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবন নির্বাহ করে থাকেন। তাহিরুন্নেসা বলেন, ‘এত দিন হামার কোনো মাথা গোঁজার ঠাঁই আছিল না। এর-ওর বান্দাত থ্যাকা জীবন পার করছি। আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর পেয়ে মাথা গোঁজার একটা ঠাঁই হয়েছে।’
একই গ্রামের প্রকল্পের ঘর পাওয়া জাহিদুল ও জিল্লুর রহমান জানান, ঘর পেয়ে তাঁরা খুশি। এক লাখ টাকায় ঘর ও টয়লেট নির্মাণের কাজ যথেষ্ট ভালো হয়েছে।
গগনপুর সরদারপাড়া গ্রামের মানসিক প্রতিবন্ধী আতোয়ার রহমান প্রকল্পের একটি ঘর পেয়েছেন। আতোয়ারের চাচাত ভাই জসিম উদ্দিন জানান, আতোয়ার কোনো থাকার জায়গা ছিল না। অনেক দিন গেছে নতুন ঘর পেয়ে আতোয়ার সেখানেই থাকে।
ঘোষনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, তাঁর ইউনিয়নে জমি আছে, ঘর নেই- এ ধরণের ৬৩০টি পরিবার রয়েছে। এর মধ্যে ৩৩০টি পরিবারকে সরকার তাঁদের জায়গায় থাকার ঘর ও টয়লেট নির্মাণ করে দিয়েছে। বাকি ৩০০ পরিবারকেও মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দেওয়ার জন্য স্থানীয় সাংসদকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা মতে সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়েরর ২০০টি ঘর নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩০টি ঘর নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। শতভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে এমন বসতঘরগুলো উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, এই প্রকল্পের অধীনে যে ৩৩০ অসহায় পরিবার ঘর পেয়েছে তাঁরা বেশ খুশি। শুধুমাত্র একটি ইউনিয়নে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এই বরাদ্দ আসে। উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নেও জমি আছে, ঘর নেই এধরণের অনেক ব্যক্তি রয়েছে। তাঁদের জন্য ঘর নির্মাণের জন্যেও উদ্যোগ নেওয়া হবে।
পত্নীতলা উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রধান কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে ‘যার জমি আছে, ঘর নেই; তার নিজ জমিতে গৃহ নির্মাণ’ কর্মসূচির আওয়াতায় আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর অধীনে উপজেলার ঘোষনগর ইউনিয়নে প্রথম পর্যায়ে ২০০টি এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৩০টি পরিবারকে ঘর নির্মাণের বরাদ্দ আসে। মোট ৩৩০টি দুস্থ পরিবার প্রকল্পের ঘর পেয়েছে। টিনের বেড়া ও ছাউনী ও পাকা মেঝে বিশিষ্ট প্রতিটি ঘরের জন্য বরাদ্দ আসে এক লাখ টাকা। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বরাদ্দ আসা এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরু হয় চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। ৩১ ডিসেম্বররের মধ্যে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা।
প্রকল্পের আওতায় ঘর পেয়েছেন কোতয়ালী তালপুকুর গ্রামের তাহিরুন্নেসা বেওয়া (৭৫)। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবন নির্বাহ করে থাকেন। তাহিরুন্নেসা বলেন, ‘এত দিন হামার কোনো মাথা গোঁজার ঠাঁই আছিল না। এর-ওর বান্দাত থ্যাকা জীবন পার করছি। আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর পেয়ে মাথা গোঁজার একটা ঠাঁই হয়েছে।’
একই গ্রামের প্রকল্পের ঘর পাওয়া জাহিদুল ও জিল্লুর রহমান জানান, ঘর পেয়ে তাঁরা খুশি। এক লাখ টাকায় ঘর ও টয়লেট নির্মাণের কাজ যথেষ্ট ভালো হয়েছে।
গগনপুর সরদারপাড়া গ্রামের মানসিক প্রতিবন্ধী আতোয়ার রহমান প্রকল্পের একটি ঘর পেয়েছেন। আতোয়ারের চাচাত ভাই জসিম উদ্দিন জানান, আতোয়ার কোনো থাকার জায়গা ছিল না। অনেক দিন গেছে নতুন ঘর পেয়ে আতোয়ার সেখানেই থাকে।
ঘোষনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, তাঁর ইউনিয়নে জমি আছে, ঘর নেই- এ ধরণের ৬৩০টি পরিবার রয়েছে। এর মধ্যে ৩৩০টি পরিবারকে সরকার তাঁদের জায়গায় থাকার ঘর ও টয়লেট নির্মাণ করে দিয়েছে। বাকি ৩০০ পরিবারকেও মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দেওয়ার জন্য স্থানীয় সাংসদকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা মতে সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়েরর ২০০টি ঘর নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৩০টি ঘর নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। শতভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে এমন বসতঘরগুলো উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, এই প্রকল্পের অধীনে যে ৩৩০ অসহায় পরিবার ঘর পেয়েছে তাঁরা বেশ খুশি। শুধুমাত্র একটি ইউনিয়নে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এই বরাদ্দ আসে। উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নেও জমি আছে, ঘর নেই এধরণের অনেক ব্যক্তি রয়েছে। তাঁদের জন্য ঘর নির্মাণের জন্যেও উদ্যোগ নেওয়া হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন