ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধিঃ নওগাঁর ধামইরহাটে এখন কৃষকের হাতের মুঠোয় কৃষি বিষয়ের উপর সমাধান মিলছে। উপজেলার কৃষকরা তাদেও ব্যবহৃত মুঠোফোনে এখন তাদের ফসল বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান নিজেরা করতে পারছে।
এর ফলে দূরের কৃষকরা আর কৃষি অফিসের গিয়ে ধর্ণা দিয়ে তাদের ফসলের সমস্যার সমাধান নিতে হচ্ছে না। ঘরে বসে শস্যপণ্যের যাবতীয় কাজ এখন সেরে ফেলছে। কৃষকরা এই সেবা পেয়ে নিজের কৃষি সমস্যার প্রাথমিক সমাধান নিজেই করতে পারে এবং অন্য কৃষকরাও তার নিকট থেকে এ্যাপস সমূহ বিনিময় করছে। এব্যাপারে আলমপুর ইউনিয়নের পশ্চিম শালুককুড়ি গ্রামের কৃষক মাজেদুর রহমান বলেন,উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরে বসে ফসলের যাবতীয় সমস্যা ও অধিক ফলন পেতে প্রয়োজনীয় নিদের্শনা পেয়ে অনেক উপকার হচ্ছে। আগে ফসলের কোন সমস্যা দেখা দিলে ১০ কিলোমিটার গিয়ে উপজেলা কৃষি অফিসে গিয়ে সমস্যার সমাধান নিতে হতো। এখন আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষকরা ক্ষেতে বসে নিজেদের ফসলের সমাধান করছেন। এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.সেলিম রেজা বলেন,কৃষি বিভাগের আয়োজনে উদ্যোগী কৃষকদের কৃষি সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি অফিসারদের মাধ্যমে কৃষকদের অনলাইন প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। উপজেলা রাজস্ব তহবিলের অর্থায়নে ১৫০ জন কৃষককে কৃষি সমস্যা সমাধানের উপর বিভিন্ন এ্যাপস শেয়ারিং, ডাউনলোড, ইনস্টল এবং ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ইউনিয়নে এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এতে কৃষকরা তাদের জমিতে যে সমস্যার সম্মুখীন হয় তার প্রাথমিক সমাধান হিসেবে মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করছে। বর্তমানে কৃষকরা অফলাইনে গিয়ে কৃষকের জানালা এ্যাপস দিয়ে কৃষি ও কৃষকের উৎপাদিত ফসল বিষয়ে যাবতীয় সেবা পাচ্ছেন। এছাড়া রাইস নজেল ব্যাংক এ্যাপস এর মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীল ও হাইব্রিড জাতের ধান রোপন,সার কীটনাশ প্রয়োগ,পাসি সেচসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিজেরা নিজেদের সমস্যার সমাধান পেয়ে যাচ্ছেন। এতে এ অঞ্চলের কৃষকরা এখন তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষি ক্ষেতে ব্যাপক অবদান রাখছেন।
এর ফলে দূরের কৃষকরা আর কৃষি অফিসের গিয়ে ধর্ণা দিয়ে তাদের ফসলের সমস্যার সমাধান নিতে হচ্ছে না। ঘরে বসে শস্যপণ্যের যাবতীয় কাজ এখন সেরে ফেলছে। কৃষকরা এই সেবা পেয়ে নিজের কৃষি সমস্যার প্রাথমিক সমাধান নিজেই করতে পারে এবং অন্য কৃষকরাও তার নিকট থেকে এ্যাপস সমূহ বিনিময় করছে। এব্যাপারে আলমপুর ইউনিয়নের পশ্চিম শালুককুড়ি গ্রামের কৃষক মাজেদুর রহমান বলেন,উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরে বসে ফসলের যাবতীয় সমস্যা ও অধিক ফলন পেতে প্রয়োজনীয় নিদের্শনা পেয়ে অনেক উপকার হচ্ছে। আগে ফসলের কোন সমস্যা দেখা দিলে ১০ কিলোমিটার গিয়ে উপজেলা কৃষি অফিসে গিয়ে সমস্যার সমাধান নিতে হতো। এখন আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষকরা ক্ষেতে বসে নিজেদের ফসলের সমাধান করছেন। এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.সেলিম রেজা বলেন,কৃষি বিভাগের আয়োজনে উদ্যোগী কৃষকদের কৃষি সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে উপজেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি অফিসারদের মাধ্যমে কৃষকদের অনলাইন প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। উপজেলা রাজস্ব তহবিলের অর্থায়নে ১৫০ জন কৃষককে কৃষি সমস্যা সমাধানের উপর বিভিন্ন এ্যাপস শেয়ারিং, ডাউনলোড, ইনস্টল এবং ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ইউনিয়নে এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এতে কৃষকরা তাদের জমিতে যে সমস্যার সম্মুখীন হয় তার প্রাথমিক সমাধান হিসেবে মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করছে। বর্তমানে কৃষকরা অফলাইনে গিয়ে কৃষকের জানালা এ্যাপস দিয়ে কৃষি ও কৃষকের উৎপাদিত ফসল বিষয়ে যাবতীয় সেবা পাচ্ছেন। এছাড়া রাইস নজেল ব্যাংক এ্যাপস এর মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীল ও হাইব্রিড জাতের ধান রোপন,সার কীটনাশ প্রয়োগ,পাসি সেচসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিজেরা নিজেদের সমস্যার সমাধান পেয়ে যাচ্ছেন। এতে এ অঞ্চলের কৃষকরা এখন তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষি ক্ষেতে ব্যাপক অবদান রাখছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন