শিক্ষাবান্ধব সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষপ কামনা
নয়ন বাবু, সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি:: নওগাঁর পত্নীতলার উপজেলার নিরমইল ইউপির হালিমনগরে প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের জন্য নেই কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়। যাতে করে প্রাথমিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রায় ৩ শতাধিক শিশু।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পতœীতলা উপজেলার ২ নং নির্মইল ইউপির আওতাধীন হালিমনগর গ্রামে প্রায় আড়াই’শ পরিবারে ৪ শতাধিক সন্তান। এরই মধ্যে প্রায় ৩ শতাধিক শিশু প্রাথমিক শিক্ষার্জনের জন্য উপযুক্ত হয়ে উঠেছে। ওই এলাকার চারদিকে প্রায় ৪/৫ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকার ফলে শিক্ষার্জন থেকে যেমন বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা ঠিক তেমনি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে অবিভাবকদের। বিশেষ করে বেশ কিছু শিশু শিক্ষার্জনের জন্য অন্য স্থানে স্থাপিত বিদ্যালয় গুলোতে গেলেও সময়মত পৌঁছাতে পারেনা এমনটা জানিয়েছে শিশুরা। শিক্ষা বঞ্চিত শিশুরা দূরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হেঁটে শিক্ষার্জন করতে না যেতে পেরে অনেকে বই-খাতার বদলে হাতে থলে আর ঝাঁটা নিয়ে পাশের ফরেষ্টে যায় পাতা কুড়ানোর জন্য যাতে পাতা বিক্রয় করে কিছুটা হলেও সে পরিবারের কাজে আসতে পারে। এলাকার সচেতন মহলের দাবী, “আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাবে বেশির ভাগ অবিভাবক নিরক্ষরতার বেড়াজালে আটকা পড়েছি। আবার সেই একই অভাবে আমাদের সন্তানরাও কি নিরক্ষর থাকবে”? অনেকে আবার ছেলে-মেয়েদের লেখা-পড়া করানোর একটিমাত্র প্রয়াস নিয়ে সাপাহার সদরে বাসা ভাড়া নিয়ে দিনাতিপাত করছে বলেও জানান এলাকাবাসী।
বর্তমানে ওই এলাকার শিশুদের সামনের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হয় সে প্রেক্ষিতে হালিমনগরে একটি প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হোক শিক্ষাবান্ধব সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট এমনটাই জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পতœীতলা উপজেলার ২ নং নির্মইল ইউপির আওতাধীন হালিমনগর গ্রামে প্রায় আড়াই’শ পরিবারে ৪ শতাধিক সন্তান। এরই মধ্যে প্রায় ৩ শতাধিক শিশু প্রাথমিক শিক্ষার্জনের জন্য উপযুক্ত হয়ে উঠেছে। ওই এলাকার চারদিকে প্রায় ৪/৫ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকার ফলে শিক্ষার্জন থেকে যেমন বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা ঠিক তেমনি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে অবিভাবকদের। বিশেষ করে বেশ কিছু শিশু শিক্ষার্জনের জন্য অন্য স্থানে স্থাপিত বিদ্যালয় গুলোতে গেলেও সময়মত পৌঁছাতে পারেনা এমনটা জানিয়েছে শিশুরা। শিক্ষা বঞ্চিত শিশুরা দূরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হেঁটে শিক্ষার্জন করতে না যেতে পেরে অনেকে বই-খাতার বদলে হাতে থলে আর ঝাঁটা নিয়ে পাশের ফরেষ্টে যায় পাতা কুড়ানোর জন্য যাতে পাতা বিক্রয় করে কিছুটা হলেও সে পরিবারের কাজে আসতে পারে। এলাকার সচেতন মহলের দাবী, “আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাবে বেশির ভাগ অবিভাবক নিরক্ষরতার বেড়াজালে আটকা পড়েছি। আবার সেই একই অভাবে আমাদের সন্তানরাও কি নিরক্ষর থাকবে”? অনেকে আবার ছেলে-মেয়েদের লেখা-পড়া করানোর একটিমাত্র প্রয়াস নিয়ে সাপাহার সদরে বাসা ভাড়া নিয়ে দিনাতিপাত করছে বলেও জানান এলাকাবাসী।
বর্তমানে ওই এলাকার শিশুদের সামনের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হয় সে প্রেক্ষিতে হালিমনগরে একটি প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হোক শিক্ষাবান্ধব সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট এমনটাই জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন