বিএমএসএফ নওগাঁ, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮: ভারতের দু’সাংবাদিক বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পরিদর্শন করেছেন। এরা হলেন আসামের সিনিয়র সাংবাদিক ও কলকাতা বিশ^বিদ্যালয়ের গণমাধ্যম বিভাগের আবু নছর আব্দুল হাই সিদ্দিকী ও আসামের ব্লগার আনোয়ার জাহিদ রুদ্র। এ সময় তারা বাংলাদেশ ও ভারতের গণমাধ্যম অঙ্গনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। বিএমএসএফ’র পক্ষ থেকে ১৪ দফা দাবি সম্বলিত লিফলেট প্রদান করা হয়।
এ সময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর, সহ-সভাপতি হেদায়েত উল্লাহ মানিক, স্থায়ী কমিটির সদস্য জালাল উদ্দিন জুয়েল, দফতর সম্পাদক পিনাকি দাস, সহ-সম্পাদক রাবেয়া আখতার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সুমন, এহসানুল হক মিলন, অডিও সম্পাদক জিএম সালাহউদ্দিন কাদের, ঢাকা জেলা কমিটির সভাপতি মুসা মোরশেদ, সহ-সভাপতি একে তালুকদার টিটো, সিলেটের কবি এসপি সেবু প্রমুখ।
এ সময় বাংলাদেশ-ভারতের গণমাধ্যমের নানাদিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। বাংলাদেশে অব্যাহত সাংবাদিক নির্যাতন-হত্যা ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধে আইন প্রণয়নের ওপর গুরুত্ব তুলে ধরেন। পাশাপাশি ভারত সরকার কর্তৃক সাংবাদিক সহায়তার চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশ সরকারকে আরো সাংবাদিক বান্ধব হওয়া উচিত বলেও মনে করেন। তারা বলেন, ভারতে কোন সাংবাদিক আহত কিংবা নিহত হলে সরকার সহায়তা করে থাকেন। এছাড়া সাংবাদিকদের জন্য রয়েছে আলাদা বীমা ব্যবস্থা। বাংলাদেশের সাংবাদিকদের জন্য বীমা ব্যবস্থা চালু করা উচিত বলে তারা মন্তব্য করেন।
এ সময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর, সহ-সভাপতি হেদায়েত উল্লাহ মানিক, স্থায়ী কমিটির সদস্য জালাল উদ্দিন জুয়েল, দফতর সম্পাদক পিনাকি দাস, সহ-সম্পাদক রাবেয়া আখতার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী সুমন, এহসানুল হক মিলন, অডিও সম্পাদক জিএম সালাহউদ্দিন কাদের, ঢাকা জেলা কমিটির সভাপতি মুসা মোরশেদ, সহ-সভাপতি একে তালুকদার টিটো, সিলেটের কবি এসপি সেবু প্রমুখ।
এ সময় বাংলাদেশ-ভারতের গণমাধ্যমের নানাদিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। বাংলাদেশে অব্যাহত সাংবাদিক নির্যাতন-হত্যা ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধে আইন প্রণয়নের ওপর গুরুত্ব তুলে ধরেন। পাশাপাশি ভারত সরকার কর্তৃক সাংবাদিক সহায়তার চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশ সরকারকে আরো সাংবাদিক বান্ধব হওয়া উচিত বলেও মনে করেন। তারা বলেন, ভারতে কোন সাংবাদিক আহত কিংবা নিহত হলে সরকার সহায়তা করে থাকেন। এছাড়া সাংবাদিকদের জন্য রয়েছে আলাদা বীমা ব্যবস্থা। বাংলাদেশের সাংবাদিকদের জন্য বীমা ব্যবস্থা চালু করা উচিত বলে তারা মন্তব্য করেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন