হাসেম আলী, জেলা প্রতিনিধি ঠাকুরগাঁওঃ ঠাকুরগাঁওয়ে ভারতীয় গরু না আসলেও দেশীয় গরু দিয়েই জমে উঠেছে তিনটি বড় বড় কোরবানির পশুর হাট। খামারীরা সারা বছর অনেক কষ্ট করে ভালো দামের আশায় গরুগুলো এ সব হাটে তুলেছে।
ক্রেতারাও তাদের পছন্দের গরুটি কেনার জন্য পশুর হাটে ভীড় করছেন। এ বছর ভারতীয় গরু না আসায় দেশীয় খামারীরা ভালো দামের আশা করছেন। এবারে ঈদে হাটে যে সব গরু আসছে তার সবগুলোই প্রাকৃতিক ভাবে মোটাতাজা করন করা হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে,উপজেলার মধ্যে গড়েয়া, বড় খোঁচাবাড়ি ও চৌধুরী হাট এসব পশু হাটে গরু পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে সব চেয়ে বড় পশুর হাট হল গড়েয়া হাট। দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আসা মৌসুমী ব্যবসায়ীদের ভিড়ে জমে উঠেছে এ সকল পশুর হাট। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর সরবরাহই সবচেয়ে বেশি। ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মধ্যেই মিলছে পছন্দের গরু।
আজ রবিবার দুপুরে গড়েয়া হাট ও গতকাল শনিবার বড় খোঁচাবাড়ি হাটে গিয়ে দেখা গেছে, কোন প্রকার ভারতীয় গরুর দেখা মেলেনি। শুধুই দেশীয় গরু দিয়ে জমে উঠেছে পুরো হাট। ক্রেতা-বিক্রেতাদের ঢলে মুখরিত বালাহাট বাজার।
হাট শেষে রাত ৯ টায় ইজারাদার জানান, কোন ঝামেলা ছাড়াই পশুর হাটে ক্রেতা- বিক্রেতারা আনন্দ উৎসবের মাঝে তাদের পছন্দের গরু ও ছাগল কিনেছেন। তিনি জানান হাটে ১৫৭ টি গরু ও ১১৫ টি ছাগল কেনা বেচা হয়েছে।
গরু বিক্রেতা আবুল বাশার বলেন, তিনি কোন ঝামেলা ছাড়াই বাড়ীর একটি দেশীয় গরু ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন। ভারতীয় গরু না আসায় এ বছর কোরবানির ঈদে গরুর দাম ভালই পেলাম।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলার প্রাণী সম্পদ অফিস সুত্র জানায়, আসন্ন কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে ২২৮ জন খামারি ৪৩০ টি গরু ও ৫০ টি ছাগল ছাড়াও আরোও অনেক খামারীরা গরু-ছাগল প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত করেছেন। অনেক আগে থেকেই উপজেলার খামারীরা যাতে কোন প্রকার ঔষুধ ব্যবহার না করে সে বিষয়ে তাদের পরামর্শ প্রদানসহ সরেজমিনে গিয়ে তদারকি করা হয়েছে। সেই সাথে উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিস থেকে কোরবানির পশুর হাট গুলোতে প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি আব্দুল লতিফ জানান, পশু হাটগুলোতে জাল টাকা সনাক্তকরণ টিম রয়েছে এবং কোরবানী পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ সদস্যদের টহল জোরদার করা হয়েছে।
ক্রেতারাও তাদের পছন্দের গরুটি কেনার জন্য পশুর হাটে ভীড় করছেন। এ বছর ভারতীয় গরু না আসায় দেশীয় খামারীরা ভালো দামের আশা করছেন। এবারে ঈদে হাটে যে সব গরু আসছে তার সবগুলোই প্রাকৃতিক ভাবে মোটাতাজা করন করা হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে,উপজেলার মধ্যে গড়েয়া, বড় খোঁচাবাড়ি ও চৌধুরী হাট এসব পশু হাটে গরু পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে সব চেয়ে বড় পশুর হাট হল গড়েয়া হাট। দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আসা মৌসুমী ব্যবসায়ীদের ভিড়ে জমে উঠেছে এ সকল পশুর হাট। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর সরবরাহই সবচেয়ে বেশি। ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মধ্যেই মিলছে পছন্দের গরু।
আজ রবিবার দুপুরে গড়েয়া হাট ও গতকাল শনিবার বড় খোঁচাবাড়ি হাটে গিয়ে দেখা গেছে, কোন প্রকার ভারতীয় গরুর দেখা মেলেনি। শুধুই দেশীয় গরু দিয়ে জমে উঠেছে পুরো হাট। ক্রেতা-বিক্রেতাদের ঢলে মুখরিত বালাহাট বাজার।
হাট শেষে রাত ৯ টায় ইজারাদার জানান, কোন ঝামেলা ছাড়াই পশুর হাটে ক্রেতা- বিক্রেতারা আনন্দ উৎসবের মাঝে তাদের পছন্দের গরু ও ছাগল কিনেছেন। তিনি জানান হাটে ১৫৭ টি গরু ও ১১৫ টি ছাগল কেনা বেচা হয়েছে।
গরু বিক্রেতা আবুল বাশার বলেন, তিনি কোন ঝামেলা ছাড়াই বাড়ীর একটি দেশীয় গরু ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন। ভারতীয় গরু না আসায় এ বছর কোরবানির ঈদে গরুর দাম ভালই পেলাম।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলার প্রাণী সম্পদ অফিস সুত্র জানায়, আসন্ন কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে ২২৮ জন খামারি ৪৩০ টি গরু ও ৫০ টি ছাগল ছাড়াও আরোও অনেক খামারীরা গরু-ছাগল প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত করেছেন। অনেক আগে থেকেই উপজেলার খামারীরা যাতে কোন প্রকার ঔষুধ ব্যবহার না করে সে বিষয়ে তাদের পরামর্শ প্রদানসহ সরেজমিনে গিয়ে তদারকি করা হয়েছে। সেই সাথে উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিস থেকে কোরবানির পশুর হাট গুলোতে প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি আব্দুল লতিফ জানান, পশু হাটগুলোতে জাল টাকা সনাক্তকরণ টিম রয়েছে এবং কোরবানী পশুর হাটে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ সদস্যদের টহল জোরদার করা হয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন