মোঃ রাসেল ইসলাম, বেনাপোল প্রতিনিধি: শার্শা গোগা-বেনাপোল সড়কের কালিয়ানী গ্রামের ভেতর আকবর মেম্বরের বাড়ীর উত্তরপাশের রাস্তাটি পানি নিস্কাসনের অভাবে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বর্ষার পানি জমে জমে খানা খন্দকের সৃষ্টি হয়েছে। চলাচলতিতে সীমাহিন কষ্টভোগ করছে এলাকার মানুষ।দুর্ঘটনাও ঘটছে মাঝেমধ্যে।জানাগেছে এখানে পানি নিস্কানের পথটা বন্ধকরে দিয়েছে এলাকার প্রভাবশালীরা। কে এম সজল জানান সত্য কথা বলতে কি আমরা যারা ভুক্তভোগী তারাই খারাপ, কেননা কেউ যদি পানি নিষ্কাশনের সমাধানে এগিয়ে যাই, তখন দেখা যায় পিছনে কেউ থাকেনা, তার বাস্তব উদাহরণ আমি নিজে উদ্যোগ নিয়ে অনেক চেষ্টা করেছি, দেখেছি সবাই পিছনে কথা বলে তাদের সামনে (পানি বন্ধ কারীরা) একেবারে বোবা সেজে থাকে। সাংবাদিক ভাই, আপনি পানির করুণ চিত্র তুলে ধরেছেন, কিন্তু কেন এই করুণ চিত্র তার কারণ তুলে ধরলে আরও খুশি হতাম....! ভাই, আপনাকে সহযোগিতার নিমিত্তে বলি, সরকার লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে,নিয়মিত দুরত্বে অনেক আগেই বড় বড় কালভার্ট তৈরী করে দিয়েছে, কিন্তু সমাজের কিছু নামধারী নেতা যারা তাদের নিজেদের স্বার্থ বজায় রাখতে মাছের ঘের বাঁচাতে ও নতুন নতুন বিল্ডিং তৈরী করতে ঐ কালভার্টগুলোর মুখ জোর করে বন্ধ করে দিয়েছে। এ কারনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন পানির জলাবদ্ধতা কোন প্রাকৃতিক সৃষ্টি নহে, এটা হাতে গোনা কয়েকজন সুবিধাবাদির সৃষ্টি....! উলেখ্য কয়েকদিন আগে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন যে যেখানেই পানি আটকে দিয়েছে সেখানেই সেটা খুলে দেওয়া হোক....,সে যত বড় শক্তিশালিই হোক না কেন.... এটা নিয়ে চূড়ান্তভাবে লেখালেখি করে খবরটা উপর মহলে পৌঁছালে আমাদের গ্রামবাসী দারুণ ভাবে উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি।
ওাস্তা নষ্টের মুল কারন পানি নিস্কাসন ব্যাবস্থা। পানি নিস্কাসনের ব্যাবস্থা করতে এলাকাবাসী উর্ধতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন