নওগাঁ প্রতিনিধি: নওগাঁ সদর উপজেলার গয়ের পাড়া গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মোস্তাফিজুর রহমান (পিন্টু) নামে এক কৃষকের ৩০ শতাংশ জমির ধান বিষ স্প্রে করে নষ্ট করে দিয়েছে দুর্বত্তরা। এ ঘটনায় গ্রাম্য শালিয়ে দুষিদের চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ঘটনায় নওগাঁ সদর মডেল থানায় ৩জনকে আসামী করে থানায় মামালা দায়ের করা হয়েছে। মামলা পর আসামীরা বাদিকে বিভিন্নভারে হুমকি দিচ্ছে।
মামলার আসামীরা হলেন, গয়ের পাড়া (দক্ষিন পাড়া) গ্রামের আলহাজ্ব ডা: মো. সরাফত আলীর স্ত্রী আলহাজ্ব মোছা. নাদিরা বেগম স্বপ্না (৫৫), একই গ্রামের মৃত আ¯্রাফ আলী মন্ডলের ছেলে স্বপ্নার স্বামী ডা: সরাফত আলী (৬০) ও সরাফত আলীর ছেলে মো. নিহাল।
মামলা এজাহার সূত্রে জানা যায়, মৃত তালেব আলী মন্ডলের ছেলে এমদাদুল হক এমদা (৪৭) সহ আরো অঙ্গাত নামা ৪/৫ জন লোক গত সোমবার রাতে ধানে বিষ স্প্রে করে প্রায় আধা পাকা ধান নষ্ট করে। দূর থেকে দেখলে মনে হবে ধান পেকে গেছে কিন্তু আসলে ধান পাকে নাই, সমস্ত ধান মরে চিটা হয়ে গেছে। এ ধান পোড়ানোর ঘটনায় গ্রামের মানুষেরা প্রথমে রকেটের ওপর দোষ চাপায় কিন্তু পরে গ্রামের শালিশের মাধ্যমে বিষয়টা পরিস্কার হয়। গ্রামে শালিশ বসে রটেককে শালিশে ডাকা হলে তিনি সেখানে বলেন নাদিরা বেগম স্বপ্না এমদাদুল হক এমদাকে দিয়ে মোস্তাফিজুর রহমানের ধানে বিষ প্রয়োগ করেন। বিষ প্রয়োগের দুই দিনে পরে সমস্ত ধান মরে চিটা হয়ে যায়। এতে মোস্তাফিজুর রহমানের ৪৫ হাজার টাকার ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে। শালিশে আরো প্রমানিত হয় লুৎফর রহমান নামে এক প্রতিবেশী কৃষকের স্প্রে মেশিন দিয়ে বিষ প্রয়োগ করেন তারা। সেই মেশিন দিয়ে লুৎফর রহমান তার নিজের জমিেেত স্প্রে করে তার নিজের ৬০ শতাংশ জমির প্রায় ১৭ শতাংশ ধান নষ্ট হয়ে গেছে। এতে লুৎফর রহমানের ৩০ হাজার টাকার ধান নষ্ট হয়েছে। এতে উভয়ের ক্ষতি হয়েছে ৭৫ হাজার টাকা। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করার পর আসামিরা বাদিকে বিভিন্নভাবে ভয়ভিতি এমনকি জানে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে।
এ মামলার স্বাক্ষীরা হলেন, মৃত খেজমতুল্লাহ মন্ডলের ছেলে লুৎফর রহমান, মৃত শরিফুল ইসলামের ছেলে সাকিবুল ইসলাম রকেট, মৃত মোশারফ আলীর ছেলে আবুল কালাম ও নুরুল ইসলামের ছেলে মতিউর রহমান টিয়া। সর্ব সাং গয়ের পাড়া (দক্ষিন পাড়া)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুল্লা আলমামুন জানান, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ হলে আমরা বলতে পারবো কে প্রকৃত আসামী।
মামলার আসামীরা হলেন, গয়ের পাড়া (দক্ষিন পাড়া) গ্রামের আলহাজ্ব ডা: মো. সরাফত আলীর স্ত্রী আলহাজ্ব মোছা. নাদিরা বেগম স্বপ্না (৫৫), একই গ্রামের মৃত আ¯্রাফ আলী মন্ডলের ছেলে স্বপ্নার স্বামী ডা: সরাফত আলী (৬০) ও সরাফত আলীর ছেলে মো. নিহাল।
মামলা এজাহার সূত্রে জানা যায়, মৃত তালেব আলী মন্ডলের ছেলে এমদাদুল হক এমদা (৪৭) সহ আরো অঙ্গাত নামা ৪/৫ জন লোক গত সোমবার রাতে ধানে বিষ স্প্রে করে প্রায় আধা পাকা ধান নষ্ট করে। দূর থেকে দেখলে মনে হবে ধান পেকে গেছে কিন্তু আসলে ধান পাকে নাই, সমস্ত ধান মরে চিটা হয়ে গেছে। এ ধান পোড়ানোর ঘটনায় গ্রামের মানুষেরা প্রথমে রকেটের ওপর দোষ চাপায় কিন্তু পরে গ্রামের শালিশের মাধ্যমে বিষয়টা পরিস্কার হয়। গ্রামে শালিশ বসে রটেককে শালিশে ডাকা হলে তিনি সেখানে বলেন নাদিরা বেগম স্বপ্না এমদাদুল হক এমদাকে দিয়ে মোস্তাফিজুর রহমানের ধানে বিষ প্রয়োগ করেন। বিষ প্রয়োগের দুই দিনে পরে সমস্ত ধান মরে চিটা হয়ে যায়। এতে মোস্তাফিজুর রহমানের ৪৫ হাজার টাকার ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে। শালিশে আরো প্রমানিত হয় লুৎফর রহমান নামে এক প্রতিবেশী কৃষকের স্প্রে মেশিন দিয়ে বিষ প্রয়োগ করেন তারা। সেই মেশিন দিয়ে লুৎফর রহমান তার নিজের জমিেেত স্প্রে করে তার নিজের ৬০ শতাংশ জমির প্রায় ১৭ শতাংশ ধান নষ্ট হয়ে গেছে। এতে লুৎফর রহমানের ৩০ হাজার টাকার ধান নষ্ট হয়েছে। এতে উভয়ের ক্ষতি হয়েছে ৭৫ হাজার টাকা। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করার পর আসামিরা বাদিকে বিভিন্নভাবে ভয়ভিতি এমনকি জানে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে।
এ মামলার স্বাক্ষীরা হলেন, মৃত খেজমতুল্লাহ মন্ডলের ছেলে লুৎফর রহমান, মৃত শরিফুল ইসলামের ছেলে সাকিবুল ইসলাম রকেট, মৃত মোশারফ আলীর ছেলে আবুল কালাম ও নুরুল ইসলামের ছেলে মতিউর রহমান টিয়া। সর্ব সাং গয়ের পাড়া (দক্ষিন পাড়া)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুল্লা আলমামুন জানান, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ হলে আমরা বলতে পারবো কে প্রকৃত আসামী।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন