আজকের দেশ সংবাদ:
নওগাঁর রাণীনগরে পুত্রবধুকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে শ্বশুর মজিবুর রহমান মজি। পারিবারিক খুটিনাটি বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় শ্বশুর মজি, শ্বাশুরী আয়েশা বিবি ও ননদ মরি বেগম পরিকল্পনা মোতাবেক এ্যালোপাতারি মারপিট শুরু করে, এসময় শ্বশুর কৃষি কাজে ব্যবহারিত ধারালো কোদাল দিয়ে কুপিয়ে মারাতœক জখম করে তার পুত্রবধুকে। গুরুত্বর আহত অবস্থায় গৃহবধুকে রাণীনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করালে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এঘটনায় গৃহবধুর ভাই রিংকু হোসেন বাদি হয়ে তিন জনকে আসামী করে রাণীনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম বালুভরা গ্রামের মৃত ডিজেল শেখের মেয়ে মোছা: তানজিলা আক্তার (২৫) এর একই উপজেলার খাঁনপুকুর গ্রামের দক্ষিনপাড়ার মজিবর রহমান মজি’র ছেলে আসাদুল ইসলামের সাথে গত প্রায় ১০ বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে মাঝে মধ্যেই ছোট-খাটো বিষয় নিয়ে গৃহবধু তানজিলাকে বিভিন্ন কায়দায় শারীরিক ও মানষিক ভাবে নির্যাতন করা হতো। গত প্রায় ১৮ মাস আগে জীবিকার তাগিদে স্বামী আসাদুল ইসলাম মালয়েশিয়াতে যায়। স্বামী না থাকা অবস্থায় শ্বশুর-শ্বাশুরী ও ননদের নির্যাতন দিনদিন বৃদ্ধি পেতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গত শনিবার দুপুরে পারিবারিক খুটিনাটি বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় শ্বশুর মজি, শ্বাশুরী আয়েশা বিবি ও ননদ মরি বেগম পরিকল্পিত ভাবে এ্যালোপাতারি মারপিট শুরু করলে কৃষি কাজে ব্যবহারিত ধারালো কোদাল দিয়ে শ্বশুর পুত্রবধূ তানজিলাকে কুপিয়ে মারাতœক জখম করলে তানজিলা জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। এসময় শ্বশুর-শ্বাশুড়ী ও ননদ মিলে গৃহবধুর গলার স্বর্ণের চেইন, হাতের বালা ও কানের দুল খুলে নিয়ে বাড়ির বাহিরে তানজিলাকে ফেলে দেয়। প্রতিবেশীরা গুরুত্বর রক্তাক্ত জখম অবস্থায় তাকে রাণীনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে দেয়। এঘটনায় গৃহবধুর বড় ভাই রিংকু শেখ বাদি হয়ে শ্বশুর, শ্বাশুরী ও ননদকে আসামী করে গত শনিবার রাণীনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। রাণীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ এএসএম সিদ্দিকুর রহমান জানান, গৃহবধু তানজিলাকে শ্বশুর বাড়ির সবাই মিলে মারপিট করেছে। বিষয়টির সত্যতা পাওয়ায় রাণীনগর থানায় একটি মামলা হয়েছে। এরপর থেকেই আসামী গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান চলছে। আসামীরা পলাতক থাকার কারণে গ্রেফতারে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে। তবে খুব শীঘ্রই তারা পুলিশের জালে আটকা পড়বে।
নওগাঁর রাণীনগরে পুত্রবধুকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে শ্বশুর মজিবুর রহমান মজি। পারিবারিক খুটিনাটি বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় শ্বশুর মজি, শ্বাশুরী আয়েশা বিবি ও ননদ মরি বেগম পরিকল্পনা মোতাবেক এ্যালোপাতারি মারপিট শুরু করে, এসময় শ্বশুর কৃষি কাজে ব্যবহারিত ধারালো কোদাল দিয়ে কুপিয়ে মারাতœক জখম করে তার পুত্রবধুকে। গুরুত্বর আহত অবস্থায় গৃহবধুকে রাণীনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করালে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এঘটনায় গৃহবধুর ভাই রিংকু হোসেন বাদি হয়ে তিন জনকে আসামী করে রাণীনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম বালুভরা গ্রামের মৃত ডিজেল শেখের মেয়ে মোছা: তানজিলা আক্তার (২৫) এর একই উপজেলার খাঁনপুকুর গ্রামের দক্ষিনপাড়ার মজিবর রহমান মজি’র ছেলে আসাদুল ইসলামের সাথে গত প্রায় ১০ বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে মাঝে মধ্যেই ছোট-খাটো বিষয় নিয়ে গৃহবধু তানজিলাকে বিভিন্ন কায়দায় শারীরিক ও মানষিক ভাবে নির্যাতন করা হতো। গত প্রায় ১৮ মাস আগে জীবিকার তাগিদে স্বামী আসাদুল ইসলাম মালয়েশিয়াতে যায়। স্বামী না থাকা অবস্থায় শ্বশুর-শ্বাশুরী ও ননদের নির্যাতন দিনদিন বৃদ্ধি পেতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গত শনিবার দুপুরে পারিবারিক খুটিনাটি বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় শ্বশুর মজি, শ্বাশুরী আয়েশা বিবি ও ননদ মরি বেগম পরিকল্পিত ভাবে এ্যালোপাতারি মারপিট শুরু করলে কৃষি কাজে ব্যবহারিত ধারালো কোদাল দিয়ে শ্বশুর পুত্রবধূ তানজিলাকে কুপিয়ে মারাতœক জখম করলে তানজিলা জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। এসময় শ্বশুর-শ্বাশুড়ী ও ননদ মিলে গৃহবধুর গলার স্বর্ণের চেইন, হাতের বালা ও কানের দুল খুলে নিয়ে বাড়ির বাহিরে তানজিলাকে ফেলে দেয়। প্রতিবেশীরা গুরুত্বর রক্তাক্ত জখম অবস্থায় তাকে রাণীনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে দেয়। এঘটনায় গৃহবধুর বড় ভাই রিংকু শেখ বাদি হয়ে শ্বশুর, শ্বাশুরী ও ননদকে আসামী করে গত শনিবার রাণীনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। রাণীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ এএসএম সিদ্দিকুর রহমান জানান, গৃহবধু তানজিলাকে শ্বশুর বাড়ির সবাই মিলে মারপিট করেছে। বিষয়টির সত্যতা পাওয়ায় রাণীনগর থানায় একটি মামলা হয়েছে। এরপর থেকেই আসামী গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান চলছে। আসামীরা পলাতক থাকার কারণে গ্রেফতারে কিছুটা বিলম্ব হচ্ছে। তবে খুব শীঘ্রই তারা পুলিশের জালে আটকা পড়বে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন