এম এম হারুন আল রশীদ হীরা, মান্দা (নওগাঁ): নওগাঁর মান্দায় পিতার উপর অভিমান করে চলতি এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ডেইজি পাইক (১৮) গ্যাস বড়িপানে আত্মহত্যা করেছে। গত বুধবার সকালে উপজেলার প্রসাদপুর ইউপি’র প্রসাদপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। ডেইজি ঐ গ্রামের জফের আলী পাইকের মেয়ে। ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, মান্দা থানা আর্দশ বালিকা বিদ্যালয়ের চলতি এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ডেইজি পাইকের সাথে তার পিতার ব্যবসায়ী বন্ধু ও উপজেলার কুশুম্বা ইউপি’র ছোটবেলঅরদহ গ্রামের সামসুল ইসলামের ছেলে রফিকুল ইসলামের (২২) গত ৩০ মার্চ বিয়ে হয়। কিন্তু মেয়ে প্রথম থেকেই এ বিয়ে মেনে নিতে চাইছিল না। ছেলে লেখাপড়া জানে না। তারপরও জোরপূর্বকভাবে উভয় পরিবার বিয়ে দিয়ে দেন। পরীক্ষার কারণে মেয়ে পিতার বাড়ি প্রসাদপুরে অবস্থান করছিল। পরীক্ষার ৪দিন ছুটি থাকায় মেয়ের শ্বশুর বাড়ির লোকজন মেয়ের পিতাকে চাপ দিয়ে শ্বশুর বাড়িতে যেতে বললে. মেয়ে তা মেনে নিতে তার অপরগতার কথা জানিয়ে দেয়। তারপরেও জোরজবরদস্তি করলে এরপরও নানা কারণে পিতার উপর অভিমান করে ও পারিবারিক কলহের জের ধরে ঘটনার দিন গত বুধবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে সকলের অগোচরে ঘরের দরজা বন্ধ করে ৪টি গ্যাসবড়ি পান করে। তার গোংগানিতে একাব্বর আলীর ছেলে নামমুল টের পেয়ে চিৎকার দেয়। পরে তাকে ঘরের দরজা ভেঙ্গে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ হাসপাতাল স্থানান্তর করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু ঘটে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, মান্দা থানা আর্দশ বালিকা বিদ্যালয়ের চলতি এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ডেইজি পাইকের সাথে তার পিতার ব্যবসায়ী বন্ধু ও উপজেলার কুশুম্বা ইউপি’র ছোটবেলঅরদহ গ্রামের সামসুল ইসলামের ছেলে রফিকুল ইসলামের (২২) গত ৩০ মার্চ বিয়ে হয়। কিন্তু মেয়ে প্রথম থেকেই এ বিয়ে মেনে নিতে চাইছিল না। ছেলে লেখাপড়া জানে না। তারপরও জোরপূর্বকভাবে উভয় পরিবার বিয়ে দিয়ে দেন। পরীক্ষার কারণে মেয়ে পিতার বাড়ি প্রসাদপুরে অবস্থান করছিল। পরীক্ষার ৪দিন ছুটি থাকায় মেয়ের শ্বশুর বাড়ির লোকজন মেয়ের পিতাকে চাপ দিয়ে শ্বশুর বাড়িতে যেতে বললে. মেয়ে তা মেনে নিতে তার অপরগতার কথা জানিয়ে দেয়। তারপরেও জোরজবরদস্তি করলে এরপরও নানা কারণে পিতার উপর অভিমান করে ও পারিবারিক কলহের জের ধরে ঘটনার দিন গত বুধবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে সকলের অগোচরে ঘরের দরজা বন্ধ করে ৪টি গ্যাসবড়ি পান করে। তার গোংগানিতে একাব্বর আলীর ছেলে নামমুল টের পেয়ে চিৎকার দেয়। পরে তাকে ঘরের দরজা ভেঙ্গে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ হাসপাতাল স্থানান্তর করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু ঘটে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন