আজকের দেশ সংবাদ:
নওগাঁর ধামইরহাটে সংখ্যালঘু পরিবারের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ২টায় উপজেলা ক্যান্টিন চত্ত¡রে ধামইরহাট-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কের পার্শে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়। মানবন্ধনে সংখ্যালঘু পরিবারের পুরুষ.মহিলা ও শিশুরা অংশ গ্রহণ করেন। ধামইরহাট থানার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ এপ্রিল তারিখ রাত আনুমানিক ১২টার দিকে উপজেলার জাহানপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত মুকুন্দপুর গ্রামের আফজাল হোসেনের দুই ছেলে মো.মাসুদ (৩০) ও মো.মাসুম (২৫) এর নেতৃত্বে লোকজন একই এলাকার হরগৌরী কামারপাড়া গ্রামের সংখ্যালঘু পরিবারের উপর অসৎ উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। আসামীরা ওই গ্রামের তরুণ কর্মকারের বাড়ীতে হামলা চালিয়ে পরিবারটিকে মারপিট ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। এক পর্যায়ে আসামীরা ওই পরিবারের সদস্যকের জিম্মি করে কাসার থালাবাসন, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ বিভিন্ন মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়। এতে তরুণ কর্মকারের প্রায় ৫ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকার মালামাল লুট হয়। আসামীরা তরুণ কর্মকারের স্ত্রী প্রতিমা কর্মকর্তা (২৮) ও নিশি কর্মকারের স্ত্রী খুশি কর্মকার (২৭) কে শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালায়। পরবর্তীতে বিষয়টি জাহানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে জানানোর পর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় নির্যাতিত প্রতিমা কর্মকার অবশেষে গতকাল মঙ্গলবার বাদি হয়ে থানার একটি এজাহার দায়ের করেন। এ ব্যাপারে জাহানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো.ওসমান আলী বলেন, তার কাছে এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা ক্যান্টিন চত্ত¡রে মুকুন্দপুর কামারপাড়া গ্রামবাসী ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে আসামীদের শাস্তির দাবীতে উপজেলা ক্যান্টিন চত্ত¡রে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়। মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন বৈদ্যনাথ কর্মকার, রামজনম রবিদাস, সেবেস্তিয়ান হেমরম, কুরশীদ পাহান, জিল্লু মার্ডি, প্রদীপ লাল আগারওয়াল, যোনাস হেমরম প্রমুখ। ধামইরহাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো.ছানোয়ার হোসেন বলেন, প্রতিমা কর্মকার বাদী হয়ে থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত পূর্বক আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, আসামী মাসুদ এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
নওগাঁর ধামইরহাটে সংখ্যালঘু পরিবারের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ২টায় উপজেলা ক্যান্টিন চত্ত¡রে ধামইরহাট-নওগাঁ আঞ্চলিক মহাসড়কের পার্শে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়। মানবন্ধনে সংখ্যালঘু পরিবারের পুরুষ.মহিলা ও শিশুরা অংশ গ্রহণ করেন। ধামইরহাট থানার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ এপ্রিল তারিখ রাত আনুমানিক ১২টার দিকে উপজেলার জাহানপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত মুকুন্দপুর গ্রামের আফজাল হোসেনের দুই ছেলে মো.মাসুদ (৩০) ও মো.মাসুম (২৫) এর নেতৃত্বে লোকজন একই এলাকার হরগৌরী কামারপাড়া গ্রামের সংখ্যালঘু পরিবারের উপর অসৎ উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। আসামীরা ওই গ্রামের তরুণ কর্মকারের বাড়ীতে হামলা চালিয়ে পরিবারটিকে মারপিট ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। এক পর্যায়ে আসামীরা ওই পরিবারের সদস্যকের জিম্মি করে কাসার থালাবাসন, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ বিভিন্ন মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়। এতে তরুণ কর্মকারের প্রায় ৫ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকার মালামাল লুট হয়। আসামীরা তরুণ কর্মকারের স্ত্রী প্রতিমা কর্মকর্তা (২৮) ও নিশি কর্মকারের স্ত্রী খুশি কর্মকার (২৭) কে শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালায়। পরবর্তীতে বিষয়টি জাহানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে জানানোর পর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় নির্যাতিত প্রতিমা কর্মকার অবশেষে গতকাল মঙ্গলবার বাদি হয়ে থানার একটি এজাহার দায়ের করেন। এ ব্যাপারে জাহানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো.ওসমান আলী বলেন, তার কাছে এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা ক্যান্টিন চত্ত¡রে মুকুন্দপুর কামারপাড়া গ্রামবাসী ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে আসামীদের শাস্তির দাবীতে উপজেলা ক্যান্টিন চত্ত¡রে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়। মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন বৈদ্যনাথ কর্মকার, রামজনম রবিদাস, সেবেস্তিয়ান হেমরম, কুরশীদ পাহান, জিল্লু মার্ডি, প্রদীপ লাল আগারওয়াল, যোনাস হেমরম প্রমুখ। ধামইরহাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো.ছানোয়ার হোসেন বলেন, প্রতিমা কর্মকার বাদী হয়ে থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত পূর্বক আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, আসামী মাসুদ এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন